বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
“কক্সবাজার বহু সম্ভাবনাময় অঞ্চল হলেও দক্ষ জনবল গড়ে উঠেনি” রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যুবককে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা জ্যামাইকা রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল ফিলিস্তিনকে উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপির স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা:ওবায়দুল কাদের গরম সহ্য করতে না পেরে হিটস্ট্রোকে চার মৃত্যু ২৪ ঘণ্টা ব্যবধানে আবারও কমলো সোনার দাম চট্টগ্রাম বন্দরে বিদেশি বিনিয়োগ আসলে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে-বন্দর চেয়ারম্যান  দেশে ফিরলেন ১৭৩ বাংলাদেশী: কান্নায় ভেঙ্গে পড়ছেন স্বজনরা কক্সবাজার – চট্টগ্রাম রেলপথে স্পেশাল ট্রেন  লাইনচ্যুত আজ মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরছেন দেড় শতাধিক বাংলাদেশি

রাজীব হত্যায় ২৩ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৬ জনের যাবজ্জীবন

ভয়েস নিউজ ডেস্ক:
মাদারীপুরে রাজীব সরদার (২৫) নামে এক যুবককে হত্যা মামলায় ২৩ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ছয় জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ১১ বছর পর মঙ্গলবার (২১ মার্চ) বিকালে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক লায়লাতুল ফেরদৌস এ মামলার রায় দেন। এ সময় আদালতে ২২ আসামি উপস্থিত ছিলেন। রায়ে চার জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে এবং বাকি তিন আসামি মৃত্যুবরণ করেছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মাদারীপুর আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট সিদ্দিকুর রহমান সিংহ বলেন, ‘৩৬ জন এই মামলার আসামি ছিলেন। যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত ছয় আসামিকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন আদালত। চার জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে এবং বাকি তিন আসামি মৃত্যুবরণ করেছেন।’

মামলার বিবরণ ও আদালত সূত্রে জানা যায়, রাজীব সরদারের বাবা-মা নেই। সদর উপজেলার হরিকুমারিয়া এলাকায় মামার বাড়িতে থাকতেন রাজীব। তারাই তাকে বড় করেছেন। ২০১২ সালের ১ সেপ্টেম্বর সকালে মামা আলী হাওলাদারের নার্সারিতে কাজ শেষে বাড়ি ফিরছিলেন রাজীব। পৌরসভার হরিকুমারিয়া এলাকায় পৌঁছালে পূর্ববিরোধের জেরে রাজীবকে কুপিয়ে ফেলে যান আসামিরা। গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে মারা যান। ঘটনার তিন দিন পর তার মামা আলী হাওলাদার হত্যা মামলা করেন।

এতে প্রতিপক্ষ জামাল হাওলাদার, রহিম হাওলাদার ও আছাদ হাওলাদারসহ ৪৭ জনকে আসামি করা হয়। তদন্ত শেষে সদর থানা পুলিশের তৎকালীন উপপরিদর্শক রাজিব হোসেন ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর ৩৬ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। এরপর তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ ৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। যুক্তিতর্ক শেষে রায় দেন বিচারক।

ভয়েস/আআ

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION