স্বাস্থ্য ডেস্ক:
কিডনির অসুখ ধরা পড়ে অনেকটা দেরিতে। অনেক ক্ষেত্রেই একটি কিডনি বিকল হয়ে গেলেও কাজ চলতে থাকে অন্যটি দিয়ে। ফলে ক্ষতি সম্পর্কে আগে থেকে আঁচ করা যায় না। প্রায় ৮০-৯০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আগে পর্যন্ত সে সম্পর্কে খুব একটা সচেতন হই না আমরা। কিডনির অসুখে খাওয়া-দাওয়ার বিষয়ে বেশ সচেতন থাকতে হয়। ঠিক কতটা পানি খাবেন, সে বিষয়েও চলে আসে নানা বিধিনিষেধ। কিডনির সমস্যায় ভুগছেন এমন রোগীদের ডায়েটে কী রাখা যায়, সে সম্পর্কে অনেকেরই স্পষ্ট ধারণা নেই। তাই কিডনির রোগকে বাগে আনতে কী খাওয়া উচিত জেনে নিন।
ফুলকপি, বাঁধাকপি, ব্রোকলি, ক্যাপসিকামে রয়েছে ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন কে, সি, বি৬, ফলিক অ্যাসিড, ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এসব উপাদান দেহের ক্ষতিকারক ফ্রি র্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে কাজ করে কিডনিকে শক্তিশালী করে।
জাম, স্ট্রবেরি, আপেল, আনারস, লাল আঙুরের মতো ফল কিডনি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
পেঁয়াজ ও রসুনে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট কিডনির পক্ষে বেশ ভালো।
আদা দেহের রক্ত চলাচল বাড়িয়ে কিডনিকে সচল রাখতে সাহায্য করে। ফলে কিডনির কার্যকারিতা বেড়ে যায়।
কিডনি রোগীদের রান্না অলিভ অয়েলে করাই শ্রেয়। এই তেলে ফসফরাস থাকে না। তাই কিডনির স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এই তেল বেশ উপকার।
কোনো রোগীর সপ্তাহে দু-তিনবার করে ডায়ালাইসিস চলছে মানেই কিডনির কাজ হচ্ছে কৃত্রিমভাবে। এর ফলে বেশ কিছু পরিমাণে প্রোটিনের ক্ষয়ও হচ্ছে। তাই শরীরে সঠিক মাত্রায় প্রোটিনের জোগান দেওয়া ভীষণ জরুরি। এমন রোগীরা মুরগির মাংস খেতে পারেন।
ভয়েস/আআ
উপদেষ্টা সম্পাদক : আবু তাহের
প্রকাশক ও প্রধান সম্পাদক : আবদুল আজিজ
সম্পাদক: বিশ্বজিত সেন
অফিস: কক্সবাজার প্রেসক্লাব ভবন (৩য় তলা), শহীদ সরণি (সার্কিট হাউজ রোড), কক্সবাজার।
ফোন: ০১৮১৮-৭৬৬৮৫৫, ০১৫৫৮-৫৭৮৫২৩ ইমেইল : news.coxsbazarvoice@gmail.com
Copyright © 2024 Coxsbazar Voice. All rights reserved.