ধর্ম ডেস্ক:
ইমানদারের উচিত আখেরাতমুখী হওয়া। যে আখেরাতমুখী হবে সে দুনিয়া আখেরাত সবই পাবে। পক্ষান্তরে যে দুনিয়াকে প্রাধান্য দেবে সে দুনিয়াও হারাবে আখেরাতও পাবে না।
হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘মহান আল্লাহ বলেন, হে আদম সন্তান! তুমি আমার ইবাদতের জন্য নিজকে নিয়োজিত করো, আমি তোমার বক্ষকে অমুখাপেক্ষিতা দিয়ে পূর্ণ করে দেব। তোমার দারিদ্র্যকে দূর করে দেব। আর যদি তা না করো আমি তোমার বক্ষ ব্যস্ততায় পূর্ণ করে দেব। আর তোমার দারিদ্র্য অবশিষ্ট রেখে দেব।’-জামে তিরমিজি : ২৪৬৬
এমনকি আখেরাতের অফুরন্ত প্রতিদান দেখে দুনিয়ার বিপদমুক্ত ব্যক্তিরা নিজেদের জন্য আফসোস করবে।
ইরশাদ হয়েছে, হজরত জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কেয়ামতের দিন দুনিয়ায় বিপদগ্রস্তদের যখন সওয়াব দেওয়া হবে তখন বিপদমুক্ত ব্যক্তিরা আশা করবে, দুনিয়ায় যদি তাদের চামড়া কাঁচি দিয়ে কাটা হতো!’ -জামে তিরমিজি : ২৪০২
ভয়েস/আআ
উপদেষ্টা সম্পাদক : আবু তাহের
প্রকাশক ও প্রধান সম্পাদক : আবদুল আজিজ
সম্পাদক: বিশ্বজিত সেন
অফিস: কক্সবাজার প্রেসক্লাব ভবন (৩য় তলা), শহীদ সরণি (সার্কিট হাউজ রোড), কক্সবাজার।
ফোন: ০১৮১৮-৭৬৬৮৫৫, ০১৫৫৮-৫৭৮৫২৩ ইমেইল : news.coxsbazarvoice@gmail.com
Copyright © 2024 Coxsbazar Voice. All rights reserved.