আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
গাজার এই স্কুলটিই জাবালিয়া শরণার্থী শিবির হিসেবে ব্যবহৃত হতো। ইসরায়েলি হামলার পর স্কুলটির বর্তমান অবস্থা। ছবি: রয়টার্স।
গাজার এই স্কুলটিই জাবালিয়া শরণার্থী শিবির হিসেবে ব্যবহৃত হতো। ইসরায়েলি হামলার পর স্কুলটির বর্তমান অবস্থা। ছবি: রয়টার্স।
গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির চুক্তি চূড়ান্ত করতে ইসরায়েল ও হামাসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে মধ্যস্থতাকারীরা। শনিবার (১ জুন) এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান মিসর ও কাতারসহ গাজা যুদ্ধের মধ্যস্থতাকারীরা। যুদ্ধবিরতির নতুন এই রূপরেখা উপস্থাপন করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
ইসরায়েল বলেছে, যতক্ষণ হামাস ক্ষমতায় থাকবে ততক্ষণ যুদ্ধের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি হবে না। এর আগে যুদ্ধবিরতির এই নতুন প্রস্তাবকে স্বাগত জানায় ফিলিস্তিনিরা।
শুক্রবার বাইডেন বলেন, ইসরায়েল ছয় সপ্তাহের নতুন প্রস্তাব করেছে যা গাজা থেকে আংশিক ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার ও জিম্মি মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে। শত্রুতার স্থায়ী অবসান হিসেবে প্রস্তাবটি নিয়ে আলোচনা করে মধ্যস্থতাকারীরা।
যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতার কয়েকমাস ধরেই একটি কার্যকর যুদ্ধবিরতির চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে।
হামাসকে ক্ষমতায় না রেখেই গাজায় ভালো দিন আসতে পারে, বলেছেন বাইডেন। কিন্তু তা কীভাবে সেটা বিস্তারিত জানাননি তিনি। ইরান সমর্থিত ইসলামপন্থি সশস্ত্র দলটি স্বেচ্ছায় গাজা ছাড়ার ইঙ্গিতও দেয়নি।
শনিবার প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে বলা হয়েছে, শুধু জিম্মি বিনিময়ে যুদ্ধ স্থগিত করতে ইচ্ছুক ইসরায়েল। হামাসের বিরুদ্ধে অভিযান তারা আবারও শুরু করবে।
এদিকে, হামাস জানিয়েছে, তারা চায় গাজা থেকে পুরোপুরি ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার। তবে ইতিবাচক ও গঠনমূলক পদ্ধতিতে আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত তারা।
গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি অভিযানে নিহত হয়েছে অন্তত ৩৬ হাজার ৩৭৯ ফিলিস্তিনি। আহত কমপক্ষে ৮২ হাজার ৪০৭ জন। আর হামাসের হামলায় নিহত হয়েছে ১ হাজার ১৩৮ ইসরায়েলি।
ভয়েস/আআ
উপদেষ্টা সম্পাদক : আবু তাহের
প্রকাশক ও প্রধান সম্পাদক : আবদুল আজিজ
সম্পাদক: বিশ্বজিত সেন
অফিস: কক্সবাজার প্রেসক্লাব ভবন (৩য় তলা), শহীদ সরণি (সার্কিট হাউজ রোড), কক্সবাজার।
ফোন: ০১৮১৮-৭৬৬৮৫৫, ০১৫৫৮-৫৭৮৫২৩ ইমেইল : news.coxsbazarvoice@gmail.com
Copyright © 2024 Coxsbazar Voice. All rights reserved.