বিনোদন ডেস্ক:
প্রেম হয়ত একসময় ছিল। এখন কঙ্গনা রানাউত আর হৃতিক রোশন দুই ভিন্ন মেরুর মানুষ। একসঙ্গে সিনেমা তো দূরের কথা, একে অন্যের ছায়া থেকেও দূরে থাকতে পছন্দ করেন। কিন্তু এবার প্রসঙ্গ ভিন্ন। চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে কঙ্গনাকে থাপ্পড় মেরেছেন মহিলা জওয়ান কুলিন্দর কৌর। তাতেই শোরগোল ভারতসহ পুরো নেটদুনিয়ায়। এই ঘটনার বিরোধিতা করা একটি পোস্টে লাইক দিলেন হৃতিক। যেন এই লাইকের মাধ্যমেই থাপ্পড় খাওয়া কঙ্গনার পাশে দাঁড়ালেন তিনি।
‘কৃষ ৩’, ‘কাইটস’র মতো সিনেমায় হৃতিক ও কঙ্গনা একসঙ্গে কাজ করেছিলেন। তারপর প্রকাশ্যে আসে বিস্ফোরক খবর। কঙ্গনার অভিযোগ, বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও তার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন হৃতিক। পরে বিস্তর কাদা ছোড়াছুড়িও হয়। তবে সেসব এখন অতীত। এখন হৃতিকের জীবনে রয়েছেন সাবা। কঙ্গনা নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য। জেতার পর দিল্লিতে যাচ্ছিলেন তিনি। সেই সময়ই ঘটে এই ঘটনা। যার প্রতিবাদ করেন সাংবাদিক ফায়ে ডি সুজা।
সোশাল মিডিয়ায় এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে ফায়ে জানান, কোনও কিছুর জবাব হিংসা হতে পারে না। বিশেষ করে যেদেশে মহাত্মা গান্ধীর অহিংসার নীতি প্রাধান্য পায়। কারও কোনও কথা বা দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে যতই আপত্তি থাক না কেন, হিংসার মাধ্যমে তার প্রতিবাদ করা যায় না। আর এমন হিংসাত্মক ঘটনাকে প্রশ্রয় দেওয়াও উচিত নয়। বিষয়টি আরও মারাত্মক। কারণ নিরাপত্তারক্ষী উর্দি পরে বিষয়টি করেছেন।
ফায়ের এই পোস্টেই নাকি লাইক দিয়েছেন হৃতিক। এমনকি, কঙ্গনা যাকে ‘বলিউড মাফিয়া’ করণ জোহরের শিবিরের বলে বারবার কটাক্ষ করেছেন, সেই আলিয়া ভাটও নাকি পোস্টে লাইক দিয়েছেন। লাইক দিয়েছেন সোনাক্ষী সিনহা, জোয়া আখতার, সোনি রাজদানরা। কঙ্গনার একাধিক বক্তব্যের সমর্থন না করলেও হিংসাত্মক প্রতিবাদের বিরোধিতা করেছেন ঋতাভরী, বিদীপ্তারাও। এদিকে আবার মহিলা জওয়ানের পাশে দাঁড়িয়েছেন সুরকার বিশাল দাদলানি। জওয়ানকে চাকরির প্রস্তাবও দিয়েছেন তিনি।
ভয়েস/আআ
উপদেষ্টা সম্পাদক : আবু তাহের
প্রকাশক ও প্রধান সম্পাদক : আবদুল আজিজ
সম্পাদক: বিশ্বজিত সেন
অফিস: কক্সবাজার প্রেসক্লাব ভবন (৩য় তলা), শহীদ সরণি (সার্কিট হাউজ রোড), কক্সবাজার।
ফোন: ০১৮১৮-৭৬৬৮৫৫, ০১৫৫৮-৫৭৮৫২৩ ইমেইল : news.coxsbazarvoice@gmail.com
Copyright © 2024 Coxsbazar Voice. All rights reserved.