আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
করোনা সংক্রমণের দিন যতই বাড়ছে ভাইরাসটির প্রতিরোধে টিকা পাওয়ার সম্ভাবনাও ততো এগিয়ে আসছে। এর মধ্যে রাশিয়ার বানানো ভ্যাকসিনের উৎপাদন শুরু হয়ে গেছে, যদিও আন্তর্জাতিক মহল ভ্যাকসিনটি নিয়ে আপত্তি তুলেছে।
এর মধ্যে আরও কয়েকটি ভ্যাকসিন এখন উৎপাদনের মুখে। শুধু ট্রায়ালের পুরো প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার অপেক্ষা। নভেম্বরেই টিকা সরবরাহের জন্য মার্কিন অঙ্গরাজ্যগুলোকে প্রস্তুতি নিতে বলেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
এর মধ্যে পুরো বিশ্বের কাছে করোনা প্রতিরোধী ভ্যাকসিন কীভাবে পৌঁছানো যায় এ নিয়ে চলছে জল্পনা-কল্পনা। এয়ারলাইন ইন্ডাস্ট্রি জানাচ্ছে, এটি হবে এখন পর্যন্ত বিশ্বে পরিবহন খাতে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইএআইএ) জানায়, করোনা ভ্যাকসিন সরবরাহের জন্য বোয়িং ৭৪৭ এর মতো ৮ হাজার জেট বিমান প্রয়োজন হবে।প্রতি কভিড রোগীর জন্য এক ডোজ ভ্যাকসিন হিসাব করা হয়েছে এ পরিবহনে।
এখন পর্যন্ত কোনো ভ্যাকসিন মানুষের কাছে না পৌঁছালেও বিশ্ব স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষগুলোর সঙ্গে কাজ করছে আইএআইএ। ওষুধ কোম্পানি থেকে শুরু করে এয়ারলাইন কোম্পানিগুলোর সঙ্গেও যুক্ত আছে আকাশপথে পরিবহন খাতের সংগঠনটি।
আইএটিএ প্রধান নির্বাহী আলেকজান্দ্রি দে জুনিয়াক বলেন, ‘নিরাপদে কভিড-১৯ ভ্যাকসিন সরবরাহ হবে কার্গো বিমান পরিবহন ইন্ডাস্ট্রির জন্য এ শতাব্দীর বড় মিশন। তবে পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়া এটি সতর্কতার সঙ্গে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে না। এবং এটি নিয়ে ভাবা এখনই সময়।’
ভয়েস/আআ
উপদেষ্টা সম্পাদক : আবু তাহের
প্রকাশক ও প্রধান সম্পাদক : আবদুল আজিজ
সম্পাদক: বিশ্বজিত সেন
অফিস: কক্সবাজার প্রেসক্লাব ভবন (৩য় তলা), শহীদ সরণি (সার্কিট হাউজ রোড), কক্সবাজার।
ফোন: ০১৮১৮-৭৬৬৮৫৫, ০১৫৫৮-৫৭৮৫২৩ ইমেইল : news.coxsbazarvoice@gmail.com
Copyright © 2024 Coxsbazar Voice. All rights reserved.