ভয়েস নিউজ ডেস্ক:
এবারও সেই মে মাস, আবারও চলছে ‘লকডাউন’। এই আবহে ২০২০ সালের ১৯ মে বয়ে যাওয়া আমপানের স্মৃতি মনে করিয়ে আবার বাংলার দিকে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় 'যশ'।দিল্লির মৌসম ভবন সূত্রে এমনই ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
আবহাওয়া অফিসের তরফ থেকে বলা হয়েছে, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। যা ধীরে ধীরে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। অনুমান যদি সত্যি হয় তবে সেই ঝড় প্রাথমিকভাবে পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবনে আছড়ে পড়তে পারে এবং পরে অভিমুখ বদলে ঢুকতে পারে বাংলাদেশে।
এ বিষয়ে কলকাতার আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফ থেকে বলা হয়েছে, অনুমান যদি সত্যি হয় তবে 'যশ' এর প্রভাব আমপানের থেকেও বেশি হবে। এ মাসের ২৩-২৫ তারিখের মধ্যে বাংলার স্থলভূমিতে আছড়ে পড়তে পারে যশ।
তবে আবহাওয়া বিজ্ঞানীদের মতে, বর্তমানে সাগরের তাপমাত্রা বেশি। ফলে নিম্নচাপের সম্ভাবনা থেকেই যায়। ২৩ মে নাগাদ তেমনই একটি নিম্নচাপ তৈরি হতে পারে। ওই নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিয়ে দ্রুত শক্তি বাড়িয়ে নিতে পারে, এমন আশঙ্কাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না তারা। তবে এ সব নিয়ে এখনএ মন্তব্য করার মত সময় আসেনি। সবই সম্ভবনাময় বলে অনুমান করতে চান না তারা।
এর পরিপ্রেক্ষিতে এক আবহাওয়া বিজ্ঞানীর কথায়, 'এখনও শিশু জন্মই নেয়নি। তা হলে সে বড় হয়ে পুলিশ হবে না পালোয়ান, সে কথা এখনই কী করে বলা সম্ভব। ' যদি সেটি ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নেয় তবে তার নাম হবে যশ।
এদিকে কলকাতায় ৪০ ডিগ্রির কাছাকাছি তাপমাত্র ঘোরাফেরা করতে শুরু করেছে। তবে এখনই বৃষ্টির পূর্বাভাস দেয়নি আবহাওয়া অফিস। কদিন থাকবে অস্বস্তিকর গরম। তবে আগামী শুক্রবার থেকে বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপের জেরে বঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। এর পাশাপাশি আগামী কয়েকদিন বিকেলের দিকে কলকাতাসহ রাজ্যের উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
ভয়েস/আআ
উপদেষ্টা সম্পাদক : আবু তাহের
প্রকাশক ও প্রধান সম্পাদক : আবদুল আজিজ
সম্পাদক: বিশ্বজিত সেন
অফিস: কক্সবাজার প্রেসক্লাব ভবন (৩য় তলা), শহীদ সরণি (সার্কিট হাউজ রোড), কক্সবাজার।
ফোন: ০১৮১৮-৭৬৬৮৫৫, ০১৫৫৮-৫৭৮৫২৩ ইমেইল : news.coxsbazarvoice@gmail.com
Copyright © 2025 Coxsbazar Voice. All rights reserved.