বিনোদন ডেস্ক:
স্টার কিড সারা টেন্ডুলকার ইনস্টাগ্রামে নিয়মিতই বেড়াতে যাওয়ার বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও পোস্ট করেন। সে কারণে তিনি সোশ্যাল মিডিয়াতেও যথেষ্ট জনপ্রিয়। শুক্রবার (২৯ জুলাই) মুম্বাইয়ের রাস্তায় ক্যামেরাবন্দি করা হয় সারাকে। সাদা রংয়ের টপ এবং কালো লেগিংসে তাকে বেশ ভালোই লাগছিল।
সারার ওই ছবি ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই নেটিজেনরা তাকে নিয়ে একের পর এক বিরূপ মন্তব্য করতে শুরু করেন। অনেকেই তার গায়ে নেপোটিজমের তকমা লাগাতে শুরু করে দেন। কেউ কেউ তো আবার কমেন্ট সেকশনে তার বাবা তথা ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকারের প্রসঙ্গও টেনে এনেছেন।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সারা টেন্ডুলকারকে সাদা টপ এবং কালো লেগিংস পরে ছিলেন। খোলা ছিল তার লম্বা চুলও। ফটোগ্রাফারদের দিকে তাকিয়ে তিনি মুচকি হাসেন এবং তারপরই আবাসনের ভেতরে ঢুকে যান।
ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই সারা টেন্ডুলকার নেট দুনিয়ায় খুব বাজেভাবে ট্রলড হতে শুরু করেন। কেউ তাকে বলছেন ‘আন্টি’, কেউবা আবার ‘মোমো’। একজন তো আবার তাকে ‘নেপালি’ বলেও সম্বোধন করেন। কেউ কেউ আবার কমেন্ট সেকশনে শুভমন গিলকে টেনেও মন্তব্য করতে শুরু করেন।
এখানেই শেষ নয়। ভিডিওটি দেখার পর ইনস্টাগ্রামের কমেন্ট সেকশনে একজন লিখেছেন, ‘সুন্দরী মোটেই নয়। শচীন টেন্ডুলকারের মেয়ে শুধু ফর্সা। আর সে কারণেই ও এতটা জনপ্রিয়।’ একজন আবার লিখেছেন, ‘পয়সে কা কামাল বাবু ভাইয়া।’ তৃতীয় একজন নেটিজেন লিখেছেন, ‘ইয়ে তো আন্টি হে গয়ি।’
ভারতবর্ষে যে ক্রিকেট খেলাকে একটা আলাদা ধর্ম হিসেবে দেখা হয়, শচীন টেন্ডুলকার হলেন সেই ধর্মের ‘একমেবম’ ঈশ্বর। সেকারণে তার সন্তানেরাও সবসময় স্পটলাইটেই থাকেন। ইতোপূর্বে শচীনের ছেলে অর্জুন টেন্ডুলকারকে নিয়েও ট্রল করতে ছাড়েননি নেটিজেনরা। আসলে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স চলতি মৌসুমে যথেষ্ট খারাপ পারফরম্যান্স করেছিল। সে কারণে মুম্বাই ম্যানেজমেন্ট দলের প্রায় প্রত্যেক তরুণ ক্রিকেটারকেই সুযোগ দিয়েছিল। কিন্তু সেখানেও ঠাঁই হয়নি অর্জুনের। অর্জুনকে ৩০ লাখ টাকায় দলে নিয়েছিল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স।
ভয়েস/আআ
উপদেষ্টা সম্পাদক : আবু তাহের
প্রকাশক ও প্রধান সম্পাদক : আবদুল আজিজ
সম্পাদক: বিশ্বজিত সেন
অফিস: কক্সবাজার প্রেসক্লাব ভবন (৩য় তলা), শহীদ সরণি (সার্কিট হাউজ রোড), কক্সবাজার।
ফোন: ০১৮১৮-৭৬৬৮৫৫, ০১৫৫৮-৫৭৮৫২৩ ইমেইল : news.coxsbazarvoice@gmail.com
Copyright © 2025 Coxsbazar Voice. All rights reserved.