খেলাধুলা ডেস্ক:
ইলকায় গুন্দোগানের গতকালকেই লা লিগা অভিষেক হয়েছে। কিন্তু সাবেক ম্যানসিটি তারকার অভিষেকের দিনটি বার্সেলোনা মোটেও স্মরণীয় করে তুলতে পারলো না। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা গেতাফের কাছ থেকে গোলশূন্য ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছে।
গেতাফের মাঠে গত আসরের চ্যাম্পিয়নদের পারফরম্যান্স ছিল হতাশাজনক। আক্রমণের তুলনায় উত্তেজক ঘটনারই জন্ম দিয়েছে বেশি। লাল কার্ড দেখার মতো ঘটনা ছিল তিনটি! শুরুতে বার্সা আক্রমণের পসরা সাজানোর চেষ্টা করেছিল। যার মূলে ছিলেন ব্রাজিলিয়ান উইঙ্গার রাফিনহা। ৩৬ মিনিটে গোল করতেই যাচ্ছিলেন। কিন্তু তার কাছ থেকে নেওয়া শট রুখে দিয়েছেন গেতাফে গোলকিপার। তার পর ৪২ মিনিটে নিজের মেজাজ হারিয়ে লাল কার্ড দেখেন তিনি। গেতাফের গাস্তন আলভারেজের মাথায় আঘাত করে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। বিরতির পর ৫৭ মিনিটে স্বাগতিক দলও পরিণত হয় দশজনের দলে। কড়া চ্যালেঞ্জের পর দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাছ ছাড়েন জেইমে মাতা।
গত আসরে লা লিগার সর্বোচ্চ স্কোরার ছিলেন রবের্ত লেভানডোভস্কি। বার্সার হয়ে ৬৩ মিনিটে গোলও পেতে যাচ্ছিলেন! কিন্তু লাইন থেকে আলভারেজ সেটি ক্লিয়ার করলে হতাশ হতে হয় পোলিশ তারকাকে।
তার পর মেজাজ হারিয়ে রেফারির পরবর্তী শিকার হয়েছেন বার্সার কোচ জাভি হার্নান্দেজ। ৭১ মিনিটে একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে অভিয়োগ করেছিলেন। ফলাফল হলো লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয় তাকে।
যোগ হওয়া সময়ে নাকট মঞ্চস্থ হয় আরও! যার জন্মদাতা রেফারি সেজার সোতো গার্দো। আরাউহোর ওপর করা ফাউলে বার্সা মনে করেছিল পেনাল্টি পেতে যাচ্ছে তারা। কিন্তু ভার রিভিউ পরীক্ষার পর রেফারি সিদ্ধান্ত দেন বিল্ডআপে হ্যান্ডবলের ঘটনা ঘটেছে!
প্রায় ২০ মিনিটের মতো যোগ হওয়া সময়ের পরও বার্সা ব্যবধানে হেরফের ঘটাতে পারেনি। অভিযোগ আর উত্তেজনা ছড়ানো ম্যাচ থেকে তাদের অর্জন ছিল শুধু একটি পয়েন্ট।
আলফোনসো পেরেজ স্টেডিয়ামে বার্সা সর্বশেষ ম্যাচ জিতেছিল ২০১৯ সালে। তার পর থেকে গেতাফের সঙ্গে তিনটি ড্রয়ের পাশাপাশি হারও দেখেছে একটি।
ভয়েস/আআ
উপদেষ্টা সম্পাদক : আবু তাহের
প্রকাশক ও প্রধান সম্পাদক : আবদুল আজিজ
সম্পাদক: বিশ্বজিত সেন
অফিস: কক্সবাজার প্রেসক্লাব ভবন (৩য় তলা), শহীদ সরণি (সার্কিট হাউজ রোড), কক্সবাজার।
ফোন: ০১৮১৮-৭৬৬৮৫৫, ০১৫৫৮-৫৭৮৫২৩ ইমেইল : news.coxsbazarvoice@gmail.com
Copyright © 2025 Coxsbazar Voice. All rights reserved.