বিনোদন ডেস্ক:
বলিউড অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া। নানা জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে সাতপাকে বাঁধা পড়েছেন তিনি। তার বর রাঘব চাড্ডা আম আদমি পার্টির নেতা ও সংসদ সদস্য। গত ২৪ সেপ্টেম্বর রাজস্থানের উদয়পুরে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
পরিণীতি-রাঘবের বিয়ে উপলক্ষে বাহারি সাজে সেজেছিল উদয়পুর। ঘোড়া বা হাতিতে নয়, নৌকায় চেপে রাঘব পৌঁছে যান কনে পরিণীতির কাছে। বর ও বরযাত্রীদের পাঞ্জাবি আর রাজস্থানি সংস্কৃতি অনুযায়ী স্বাগত জানানো হয় লীলা প্যালেসে।
পরিণীতি-রাঘবের বিয়েতে আইভরি-থিম ছিল এবং অতিথিরাও এই রঙের পোশাকে সেজেছিলেন। বিয়েতে মনীশ মালহোত্রার ডিজাইনের লেহেঙ্গায় সাজেন পরিণীতি। পোশাকের সঙ্গে মানানসই হিরার অলংকারে আরো ঝলমল করছিলেন এই বলিউড নায়িকা। অন্যদিকে রাঘবের পরনে ছিল পবন সচদেবের নকশাকৃত শেরওয়ানি।
বিয়েতে পরিণীতির পরনের লেহেঙ্গা আলাদাভাবে নজর কেড়েছে। এ নিয়ে নেটিজনদের মাঝেও জোর চর্চা চলছে। বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন ডিজাইনার মনীশ মালহোত্রা।
ইনস্টাগ্রাম পোস্টে তিনি জানান, লেহেঙ্গা ডিজাইনের জন্য মনীশের সঙ্গে দেখা করেন পরিণীতি। এসময় এ অভিনেত্রী জানান, তার নানি শাড়িতে কীচেইন ব্যবহার করতেন। কীচেইন যুক্ত শাড়ি পরে পরিণীতির নানি যখন বাড়িতে হাঁটাচলা করতেন তখন একটি শব্দ হতো।
নানির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এ বিষয়টি পরিণীতি তার বিয়ের পোশাকে রাখার কথা জানান। পরিণীতির চাওয়া অনুযায়ী, বিয়ের পোশাকে তা যুক্ত করেন মনীশ। এ লেহেঙ্গায় সোনার সুতা ব্যবহার করা হয়েছে। তা ছাড়া লেহেঙ্গার সঙ্গে যে ঘোমটা ব্যবহার করা হয়েছে, তা আলাদা মাত্রা যোগ করেছে বলে জানিয়েছেন এই ডিজাইনার।
লেহেঙ্গাটি তৈরিতে কত সময় লেগেছে তা জানিয়ে মনীশ মালহোত্রা বলেন— ‘পরিণীতি চোপড়ার বিয়ের রাজকীয় পোশাকটি হাতে তৈরি করা হয়েছে। এটি তৈরিতে মোট সময় লেগেছে ২৫০০ ঘণ্টা।’ তবে বিয়ের পোশাকটি তৈরিতে কত টাকা ব্যয় হয়েছে তা জানাননি তিনি।
ভয়েস/আআ
উপদেষ্টা সম্পাদক : আবু তাহের
প্রকাশক ও প্রধান সম্পাদক : আবদুল আজিজ
সম্পাদক: বিশ্বজিত সেন
অফিস: কক্সবাজার প্রেসক্লাব ভবন (৩য় তলা), শহীদ সরণি (সার্কিট হাউজ রোড), কক্সবাজার।
ফোন: ০১৮১৮-৭৬৬৮৫৫, ০১৫৫৮-৫৭৮৫২৩ ইমেইল : news.coxsbazarvoice@gmail.com
Copyright © 2025 Coxsbazar Voice. All rights reserved.