খেলাধুলা ডেস্ক:
কুরাসাওয়ের বিপক্ষে গতবছর একটি প্রীতি ম্যাচে খেলেছিল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। প্রত্যাশিত জয়ই পেয়েছিল। ৭-০ গোলের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছিল লিওনেল মেসির দল। হ্যাটট্রিকও করেছিলেন বিশ্বজয়ী মহাতারকা।
প্রতিপক্ষ গোলরক্ষক এলয় রুম দারুণ কিছু সেভ না করলে ব্যবধান বাড়তেও পারত। তবুও ৭ গোল হজম করতে হয়েছিল রুমকে। খেলা শেষে তার জার্সিও চেয়ে বসেছিলেন মেসি।
এতদিন পর কুরাসাও গোলরক্ষক এলয় বলেছেন, ‘ম্যাচের আগে আমার দলের সবাই বলাবলি করছিল শেষে মেসির জার্সি চাইবে। আমার অধিনায়কও তাই বলেছিল। তখন ঠিক করি, আর্জেন্টিনার গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজের জার্সিটা চাইব। তিনিও তো একজন বিশ্বসেরা গোলরক্ষক।’
তিনি বলেন, ‘বিরতির সময় অবশ্য সিদ্ধান্ত পাল্টে ভাবলাম মেসিকেই বলে দেখি কী হয়। জার্সি চাইতেই বললেন, ম্যাচ শেষে দেখা করার কথা। ধারণা করেছিলাম আমাদের দলের অনেকেই হয়ত মেসির কাছে জার্সি চেয়েছে। এ কারণে সবাইকে দেখা করতে বলেছেন।’
রুম বলেন, ‘ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজার সময় মেসি ছিলেন আমার কাছেই। সে সময় মেসির কাছে জার্সি চাইতেই আমাকে দিয়ে দেন। এরপর মেসি বলে বসেন, ‘তুমি খুব ভালো সেভ করেছ। আমি কি তোমার জার্সিটা পেতে পারি।’
এ কথা শুনে অবশ্য থমকে গিয়েছিলেন এলয়। ভেবেছিলেন মেসির মতো কিংবদন্তি তার জার্সি নিয়ে কী করবেন? এমন কিছু ভাবতে ভাবতে জার্সিটা তুলে দেন মেসির হাতে। সেসময় জার্সি নেয়ার কারণটা বুঝতে না পারলেও পরে বুঝতে পেরেছিলেন।
তিনি বলেন, ‘মেসি অর্জনের অনেক স্মারক রাখেন নিজের সংগ্রহশালায়। সেই ম্যাচে আন্তর্জাতিক ১০০তম গোল করেছিলেন। যে স্মৃতি ধরে রাখতে হয়তো আমার জার্সিটাও চেয়েছিলেন।’
ভয়েস/আআ
উপদেষ্টা সম্পাদক : আবু তাহের
প্রকাশক ও প্রধান সম্পাদক : আবদুল আজিজ
সম্পাদক: বিশ্বজিত সেন
অফিস: কক্সবাজার প্রেসক্লাব ভবন (৩য় তলা), শহীদ সরণি (সার্কিট হাউজ রোড), কক্সবাজার।
ফোন: ০১৮১৮-৭৬৬৮৫৫, ০১৫৫৮-৫৭৮৫২৩ ইমেইল : news.coxsbazarvoice@gmail.com
Copyright © 2025 Coxsbazar Voice. All rights reserved.