খেলাধুলা ডেস্ক:
ম্যানচেস্টার সিটি শুরুর দিকেই গোল হজম করেছিল। তাতে অবশ্য হারের শঙ্কা জগলেও ফিল ফোডেন পণ করে নেমেছিলেন, ব্রেন্টফোর্ডের বিপক্ষে এই ম্যাচে তার দলকে পয়েন্ট হারাতে দেবেন না। দেননি শেষ পর্যন্ত। ইংলিশ উইঙ্গারের হ্যাটট্রিকে ব্রেন্টফোর্ডের বিপক্ষে ম্যাচটা সিটি শেষ পর্যন্ত জিতেছে ৩-১ গোলে।
২১ মিনিটে খাওয়া গোলটা সিটি শোধ করে দেয় বিরতির আগেই। আসলে বিরতির বাঁশি বাজার মুহূর্তকাল আগে। গোলদাতা ফোডেন। তারপর ৫৩ মিনিটে আরেকটা গোল, ৭০ মিনিটে আরও একটা। সবই ফোডেনের।
ফোডেনদের এই জয় দারুণভাবে জমিয়ে তুলেছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগও। ২৩ ম্যাচে ৫১ পয়েন্ট নিয়ে লিভারপুল আপাতত লিগের পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে। ম্যানচেস্টার সিটি ও আর্সেনাল দুই দলেরই পয়েন্ট ৪৯ করে। তবে সিটি ম্যাচ খেলেছে লিভারপুল ও আর্সেনালের চেয়ে একটা কম—২২টি। সেই হিসেবে অবশ্য পেপ গার্দিওলার দল কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থাতেই আছে বলা যায়।
ম্যাচ শেষে দুই দলের পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে প্রতিপক্ষের চেয়ে কতটা দাপুটে ছিল সিটি। বলের দখল ব্রেন্টফোর্ডের ছিল ২৮ ভাগ, সিটির ৭২ ভাগ। ব্রেন্টফোর্ড ম্যাচে মোট শট নিয়েছে ৯টি, এর মধ্যে গোলমুখে ছিল মাত্র ৩টি। অন্যদিকে সিটি শট নিয়েছে ২৫টি, গোলমুখে শট ছিল ১৫টি।
ফোডেনের দ্বিতীয় গোলটা এসেছে ডি ব্রুইনার সহযোগিতায়, তিন নম্বরটায় পাস বাড়িয়েছেন আর্লিং হালান্ড। প্রিমিয়ার লিগে এই মৌসুমে সিটির হয়ে ২২টি ম্যাচেই খেলে ফোডেন করেছেন ৮টি গোল, করিয়েছেন আরও ৬টি।
লিগে এটি সিটির টানা পঞ্চম জয়। প্রতিপক্ষের মাঠে এ নিয়ে টানা চারটা ম্যাচ পিছিয়ে পড়েও জিতল গার্দিওলার দল। তবে গার্দিওলার জন্য দুশ্চিন্তার বিষয়, লিগে সর্বশেষ ১২ ম্যাচের মাত্র একটিতে নিজেদের জাল সুরক্ষিত রাখতে পেরেছেন তাঁর ডিফেন্ডাররা। শিরোপার লড়াইয়ে থাকতে হলে এই জায়গায় আরও উন্নতি করতে হবে কাইল ওয়াকার-রুবেন দিয়াজ-ইওস্কো গ্যাভারদিওলদের।
ভয়েস/আআ
উপদেষ্টা সম্পাদক : আবু তাহের
প্রকাশক ও প্রধান সম্পাদক : আবদুল আজিজ
সম্পাদক: বিশ্বজিত সেন
অফিস: কক্সবাজার প্রেসক্লাব ভবন (৩য় তলা), শহীদ সরণি (সার্কিট হাউজ রোড), কক্সবাজার।
ফোন: ০১৮১৮-৭৬৬৮৫৫, ০১৫৫৮-৫৭৮৫২৩ ইমেইল : news.coxsbazarvoice@gmail.com
Copyright © 2025 Coxsbazar Voice. All rights reserved.