বুধবার, ০৯ Jul ২০২৫, ০৫:৪৫ অপরাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
হিমছড়ি সৈকতে ভেসে গিয়ে নিখোঁজ দুই শিক্ষার্থীর একজনের মরদেহ উদ্ধার শহর গ্রামে বেড়েছে চোরের উপদ্রব মহেশখালীর সব্বির আহমেদ, আব্দুল জলিল ও মৌলানা ইলিয়াসের মৃত্যুতে ডক্টর হামিদুর রহমান আযাদের শোক হোয়াইট হাউসের ধন্যবাদ পেল পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ‘ভালো’ বলা পর্যবেক্ষকদের আগামী নির্বাচনে পর্যবেক্ষণে না নেয়ার ইঙ্গিত সিইসির এসএসসির ফল প্রকাশ ১০ জুলাই দুপুর ২টায় প্রধান উপদেষ্টা ও তাসনিম জারাকে নিয়ে কটুক্তিকারী মেকানিক রেজাউল বরখাস্ত হিমছড়ি সৈকতে গোসল করতে নেমে শিক্ষার্থীর মৃত্যু কক্সবাজারে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি পালিত টানা বৃষ্টিতে কক্সবাজারে অর্ধশতাধিক গ্রামে জলাবদ্ধতা: দুর্ভোগে লক্ষাধিক মানুষ

উখিয়ায় অপহৃত রোহিঙ্গা মাঝির লাশ উদ্ধার, আটক ৩

ভয়েস প্রতিবেদক:
উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১ বছর আগে অপহৃত রোহিঙ্গা মাঝির লাশ বাড়ির মেঝে থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় ৩ জনকে আটক করেছে ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ান (এপিবিএন)।
শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ৯টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৮ এপিবিএন এর অধিনায়ক পুলিশ সুপার সিহাব কায়সার খান।
আটকরা হলেন, উখিয়া হাকিমপাড়া ক্যাম্প-১৪, ব্লক-ই/৩ এর মো. সালামের ছেলে মো. ইসলাম (২২), একই এলাকার  কাশেমের ছেলে আবদুল মোন্নাফ (২৬) এবং মো. সালামের ছেলে মো. ইলিয়াস (২৮)।
তিনি জানান, উখিয়ার হাকিমপাড়া ক্যাম্প-১৪ হাকিমপাড়া ই/৩ ব্লকে মাঝি ও ভলান্টিয়ারদের সমন্বয়ে ব্লক রেইড পরিচালনা করে ৩ রোহিঙ্গা দুষ্কৃতিকারীকে  আটক করা হয়। এসময় তাদের জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করে- এ বছর জানুয়ারি মাসে চাকমারকুল ক্যাম্প-২১, সি/৪ ব্লক এর মৃত মোছা আলীর ছেলে (সাবেক এম ব্লক) এর সাব-মাঝি সৈয়দ আমীনকে (৪০)  আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে অপহরণ করে ক্যাম্প-১৪ তে নিয়ে আসে। অপহরণের পর ভিকটিমের পরিবারের কাছ থেকে মুক্তিপণ হিসেবে ৮০ হাজার টাকা দাবি করে। পরে রোহিঙ্গা ২০/২৫ জন দুষ্কৃতিকারী মিলে তাকে হত্যা করে ক্যাম্প-১৪ এর প্রাক্তন মাঝি ইয়াকুব এর পরিত্যক্ত ঘরের মেঝেতে লাশ পুঁতে রাখে।
এসপি সিহাব কায়সার আরো জানান, শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ক্যাম্প-১৪ এর সিআইসিসহ থানা পুলিশের উপস্থিতিতে ইয়াকুব মাঝির ঘর থেকে লাশ উত্তোলন করা হয়। অপহৃত মৃত সৈয়দ আমীনের লাশ তার স্ত্রী হাসান বশর লাশের পরনে থাকা কাপড়, বেল্ট ও মাথার চুল দেখে ‘তার স্বামীর লাশ বলে’ শনাক্ত করে।
এই সংক্রান্তে টেকনাফ থানায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান ৮ এপিবিএন এর এই কর্মকর্তা।
ভয়েস/আআ

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION