বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৩২ পূর্বাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
সাগরে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, বাংলাদেশে কি প্রভাব পড়বে? পরকীয়ার ক্ষতি ও ভয়াবহতা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেবে: সালাহউদ্দিন আহমদ আবহাওয়া : বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত মিথ্যা মামলায় নিজামী, মীর কাসেম ও সালাউদ্দিন কাদেরকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে:মির্জা ফখরুল এনসিপি জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুনিশ্চিত হলেই সই করবে: আখতার দুই অস্ট্রেলিয়ান নারী ক্রিকেটার ভারতে শ্লীলতাহানির শিকার  মহেশখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ৪ মামলায় অর্থদণ্ড মহেশখালী উপজেলার জামায়াত নেতা মোঃ নুরুল ইসলাম সহ তিন জনের মৃত্যুতে ডক্টর আযাদের শোক সাংবাদিক সরওয়ার আজম মানিকের মা আর নেই, মহেশখালী প্রেস ক্লাব’র শোক প্রকাশ

সোনাদিয়া দ্বীপে বেজার ইকো-ট্যুরিজম পার্কের কার্যক্রম হাইকোর্টে স্থগিত

ভয়েস নিউজ ডেস্ক:

কক্সবাজারের মহেশখালীর সোনাদিয়া দ্বীপে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) ইকো-ট্যুরিজম পার্ক গড়ে তোলার শর্তে সরকারের অনুকূলে ৯ হাজার ৪৬৭ একর জমির বরাদ্দ স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। মাত্র ১ হাজার ১ টাকা সেলামিতে বেজাকে এ বরাদ্দ দিয়েছিল জেলা প্রশাসন।

এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।

এর আগে, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) এ বিষয়ে রিট দায়ের করে। বেলা জানায়, সোনাদিয়া দ্বীপের ৯ হাজার ৪৬৭ একর জমি ইকো পার্ক নির্মাণের জন্য দেওয়া হয় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষকে। এটি দেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশ এবং অর্থনীতিতে ইতিবাচক অবদান রাখবে বলে মনে করেন বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী। মহেশখালী উপজেলার এ দ্বীপেই গড়ে তোলা হচ্ছে দেশের বৃহত্তম ইকো-ট্যুরিজম পার্ক। পরিকল্পিত ইকো-ট্যুরিজম পার্ক গড়ে তুলতে তৈরি করা হচ্ছে মাস্টারপ্ল্যান। মাহিন্দ্র ইঞ্জিনিয়ারিং নামে ভারতের একটি প্রতিষ্ঠান এই মাস্টারপ্ল্যান তৈরির কাজ করছে।

মাত্র ১ হাজার ১ টাকা সেলামিতে বেজাকে এ বরাদ্দ দেয় জেলা প্রশাসন। এক সময় সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর গড়ে তোলার চিন্তা করা হলেও তা থেকে সরে এসে ইকো-ট্যুরিজমের মাধ্যমে দ্বীপটিকে অর্থনৈতিক জোন হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়। পরিবেশ সংরক্ষণ আইন-১৯৯৫ অনুযায়ী এ দ্বীপের পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে এমন কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ।

দ্বীপটিতে পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটাতে দ্বীপবাসীর সম্পৃক্ততায় কমিউনিটিভিত্তিক ইকো-ট্যুরিজমের সুযোগ রয়েছে। তবে মাস্টারপ্ল্যানে দীর্ঘমেয়াদের পর্যটন পরিকল্পনায় সোনাদিয়াকে কীভাবে সাজানো হচ্ছে তার জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে বলে জানিয়েছিলেন বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান।

ভয়েস/আআ

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION