বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:১১ অপরাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক ঈদগাঁওয়ের ইউএনও বিমল চাকমার বিরুদ্ধে ২ কোটি টাকার চেক জালিয়াতির মামলা কাল থেকে অনলাইনে জামিননামা গ্রহণ শুরু: আইন উপদেষ্টা বিশেষ অভিযানে ঈদগাঁওতে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার এনসিপি ১৯ অক্টোবরের মধ্যে প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি তের বছর পর খোঁজ মিলল সেই উত্তম বড়ুয়ার! হামাস সব জীবিত ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে মহেশখালীতে লবণের ন্যায্য মুল্য ও চোরাইপথে লবণ আমদানি বন্ধের দাবীতে লবণ চাষী সমাবেশ “রামুতে হত্যাচেষ্টা মামলার আসামীর সঙ্গে পুলিশের গভীর সখ্যতা” টেকনাফে বিদেশে পাঠানোর প্রলোভনে অপহরণ, র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার ৩ 

আজ ২ কোটি শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে

ভয়েস নিউজ ডেস্ক:

সারা দেশে ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২ কোটি শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ক্যাম্পেইনের আওতায় ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ১৫ লাখ শিশু এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ১ কোটি ৯৫ লাখ শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সোমবার (২০ জানুয়ারি) ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন শুরু হচ্ছে। সকালে রাজধানীতে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের এই ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।

ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন নিয়ে রবিবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে অপুষ্টিজনিত কারণে শিশুদের মাঝে রাতকানা রোগের হার ছিল ৪ দশমিক ১০ শতাংশ। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রম গ্রহণ করে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু করেন।’

‘বর্তমান সরকার ২০১০ সাল থেকে নিয়মিতভাবে বছরে দুবার ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো অব্যাহত রাখার ফলে বর্তমানে ভিটামিন ‘এ’-এর অভাবজনিত রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা শূন্য দশমিক শূন্য ৪ শতাংশে নেমে এসেছে।’

মন্ত্রী জানান, জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সিটি করপোরেশন, জেলা, উপজেলা ও পৌরসভা পর্যায়ে অবহতিকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশন ও পৌরসভায় ওয়ার্ড পর্যায়ে এবং উপজেলায় ইউনিয়ন পর্যায়ে স্বেচ্ছাসেবী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেন্দ্র থেকে মাঠ পর্যায়ে লজিস্টিকস পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় ঔষধাগার থেকে জেলা, সিটি করপোরেশন ও মাঠপর্যায়ে পাঠানো হয়েছে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল।

লাল রঙের ক্যাসপুল আছে ২ লাখ আইইউ, যার মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। আর নীল রঙের ক্যাপসুল আছে ১ লাখ আইইউ, যার মেয়াদ আছে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও জানান, ক্যাম্পেইনের আওতায় সারা দেশে কেন্দ্রসংখ্যা প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার। স্বাস্থ্যসেবীর সংখ্যা প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার। আর স্বাস্থ্যকর্মীর সংখ্যা প্রায় ৪০ হাজার।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শিশুদের ভরাপেটে কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে। কাঁচি দিয়ে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুলের মুখ কেটে এর ভেতরে থাকা সবটুকু তরল ওষুধ চিপে খাওয়ানো হবে। জোর করে বা কান্নারত অবস্থায় ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না। ৬ মাসের কম বয়সী এবং ৫ বছরের বেশি বয়সী এবং অসুস্থ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।

ভয়েস/আআ

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION