শুক্রবার, ০৪ Jul ২০২৫, ০৬:২৫ পূর্বাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
চকরিয়ায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২ পুরাতন বন্দোবস্ত পরিবর্তন ছাড়া কাঙ্খিত বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব নয় সেনাসদস্যদের গুমে সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর বিভাগীয় শহরে হাইকোর্ট বেঞ্চ গঠনে একমত রাজনৈতিক দলগুলো পেকুয়ায় সাবেক এমপি জাফরের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চকরিয়ায় খালে পাওয়া গেলো মানসিক প্রতিবন্ধী কিশোরের লাশ রামুর ইয়াবা কেলেঙ্কারি: উপজেলা ছাত্রদল আহ্বায়কের পদত্যাগ,  বিএনপি ও যুবদল নেতার পদ স্থগিত ৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’, ১৬ জুলাই ‘জুলাই শহীদ দিবস’ চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্বে ৬ মাসের জন্য নৌবাহিনী শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড আদালত অবমাননার দায়ে

 মামলা নিষ্পত্তি করতে কষ্ট হবে মরদেহ না পেলে

ভয়েস নিউজ ডেস্ক:

কলকাতায় খুন হওয়া বাংলাদেশের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারের মরদেহ বা মরদেহের অংশ উদ্ধার না হলেও এই মামলা নিষ্পত্তি কষ্টকর হবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ।

মঙ্গলবার (২৮ মে) সকালে কলকাতায় একটি পাঁচ তারকা হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।

আলোচিত এই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করতে বর্তমানে কলকাতায় অবস্থান করছে ডিবিপ্রধানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের গোয়েন্দা প্রতিনিধি দল। মঙ্গলবার দিনের শুরুতে নিউটাউনের ওয়েস্টিন হোটেল থেকে বেরোনোর সময় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এই মামলার গতিপ্রকৃতি নিয়ে কথা বলেন হারুন অর রশীদ।

মরদেহ না পেলে কী হবে সে ব্যাপারে ডিবিপ্রধান জানান, পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (সিআইডি) কর্মকর্তারা প্রত্যেকটি বিষয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খানু তদন্ত করছেন। অন্যদিকে, বাংলাদেশে আটক এই হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারী, ঘাতক, নির্দেশনাকারীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য, পাশাপাশি সিলিস্তা রহমানের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে আমরা কলকাতায় এসেছি। এসে সিআইডির কর্মকর্তাদের পাশাপাশি এখানে আটক আসামির সঙ্গেও কথা বলেছি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে পাওয়া তথ্য এখানকার আসামির সঙ্গে কথা বলে মিলিয়ে দেখা হয়েছে। এখানকার আসামিকে ঘটনাস্থলে নিয়ে গিয়ে আমরা প্রাপ্ত তথ্যের হুবহু মিল পেয়েছি। তাছাড়া, একজন জীবন্ত মানুষ (এমপি আনার) সঞ্জীবা গার্ডেনসে ঢুকছেন, সেই নারী ঢুকলেন, তার ডিজিটাল এভিডেন্স রয়েছে। কিন্তু মাননীয় এমপি ওই আবাসন থেকে বেরোলেন না, তারও প্রমাণ রয়েছে। আবার সন্দেহভাজন কিছু ব্যক্তিকে বের হতে দেখা গেছে।

হারুন অর রশীদ বলেন, আমার মনে হয়, ভারত এবং বাংলাদেশের অভিজ্ঞ কর্মকর্তারা ঘটনার পারিপার্শ্বিকতা, ডিজিটাল এভিডেন্স, আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, পিসিপিআর (প্রিভিয়াস কনভিকশন অ্যান্ড প্রিভিয়াস রেকর্ড)- এই বিষয়গুলো আমলে আনবেন। এরপর আদালতে প্রেরণ করা হলে সেখানেও বিষয়টি আমলে নেবেন। সেক্ষেত্রে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার করা কষ্টকর হবে বলে আমি মনে করি না।

ভয়েস/জেইউ।

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION