বুধবার, ০৯ Jul ২০২৫, ০২:০৬ অপরাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
হিমছড়ি সৈকতে ভেসে গিয়ে নিখোঁজ দুই শিক্ষার্থীর একজনের মরদেহ উদ্ধার শহর গ্রামে বেড়েছে চোরের উপদ্রব মহেশখালীর সব্বির আহমেদ, আব্দুল জলিল ও মৌলানা ইলিয়াসের মৃত্যুতে ডক্টর হামিদুর রহমান আযাদের শোক হোয়াইট হাউসের ধন্যবাদ পেল পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ‘ভালো’ বলা পর্যবেক্ষকদের আগামী নির্বাচনে পর্যবেক্ষণে না নেয়ার ইঙ্গিত সিইসির এসএসসির ফল প্রকাশ ১০ জুলাই দুপুর ২টায় প্রধান উপদেষ্টা ও তাসনিম জারাকে নিয়ে কটুক্তিকারী মেকানিক রেজাউল বরখাস্ত হিমছড়ি সৈকতে গোসল করতে নেমে শিক্ষার্থীর মৃত্যু কক্সবাজারে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি পালিত টানা বৃষ্টিতে কক্সবাজারে অর্ধশতাধিক গ্রামে জলাবদ্ধতা: দুর্ভোগে লক্ষাধিক মানুষ

শিশুর সামনে যে পাঁচ কাজ ভুলেও করবেন না

লাইফস্টাইল ডেস্ক:
শিশুরা অনুকরণপ্রিয়। তাই তাদের সাথে কথা বলার সময় কোন কথাগুলো বলা উচিৎ আর কোন কথাগুলো বলা উচিৎ না তা ভেবে দেখা দরকার। এছাড়া শিশুদের মনস্তত্ত্বও কিন্তু বেশ জটিল। আপনার অসতর্ক হয়ে বলা কোনও কথাও কিন্তু ওর মনের মধ্যে বিরাট প্রভাব ফেলতে পারে।

শিশুর চারপাশের পরিবেশ তার বেড়ে ওঠার উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে। তার সাথে কী কথা বলছেন, সেটি যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই তার সামনে অন্যের সঙ্গে কথা বলার সময়েও কিন্তু সতর্ক থাকতে হবে। জেনে নিন, কোন কথাগুলি শিশুদের ভুলেও বলা উচিত নয়।

১. তুলনা করা
বড় ভাই-বোন কিংবা বন্ধুর সঙ্গে কখনও শিশুর তুলনা করবেন না। এতে শিশুর মনে খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। আপনার শিশু যেমন, সেই নিজস্বতাকে স্বীকৃতি দিয়েই ওকে এগিয়ে যেতে দিন। তাদের পরীক্ষার রেজাল্ট দেখে কখনও ভুলেও বলবেন না যে, আরও ভাল হতে পারত! নম্বর নিয়ে তুলনা করতে হলে ওর নিজের নম্বরের সঙ্গে তুলনা করুন। আগের থেকে আদৌ তার কোনও উন্নতি হল কি না, তা ওর নম্বর দেখেই আপনি সবচেয়ে ভাল বুঝতে পারবেন।

২. ভুল কাজের জন্য বকা
কোনও কাজ ভুল করলে সেটি শিশুকে বুঝিয়ে বলুন, কিন্তু শিশুর মধ্যে সেই ভুলের জন্য অপরাধবোধ জমতে দেবেন না। আপনার এই আচরণ ওর মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব গড়ে দিতে পারে। কখনওই তাদের বলবেন না ‘কোনও কাজই তুমি ঠিক করতে পারো না।’

৩. সময় না দেওয়া
শিশুর সঙ্গে একান্তে সময় কাটানো কিংবা তার সঙ্গে মন খুলে কথা বলারও সময় নেই আপনার হাতে? কঠোর হতে গিয়ে নিজের অনুভূতিগুলো শিশুর থেকে দূরে সরিয়ে রাখলে সে-ও কিন্তু ভবিষ্যতে অনুভূতিশূন্যতার সমস্যায় ভুগবে। দিনের একটি সময় কেবল শিশুর জন্যই বরাদ্দ রাখুন। সে নিজের মনের কথা বলতে চাইলে, তাকে থামিয়ে না দিয়ে বলতে দিন।

৪. ছেলে-মেয়ে পার্থক্য
ছেলে ও মেয়ের মধ্যে তফাত করবেন না! দু’জনকেই একই চোখে দেখুন। ছেলেদেরকে যে সব কাজের জন্য স্বাধীনতা দিচ্ছেন, মেয়েদেরও তা থেকে বঞ্চিত করবেন না। ‘মেয়ে হয়ে এই কাজ তোমায় মানায় না’— এই প্রকার কোনও মন্তব্য কন্যার কাছে করবেন না।

৫. রাগ প্রকাশ করা
আপনি শিশুর জন্য কী কী করছেন, তা ওকে জানতে না দিলেও চলবে। এই প্রকার কোনও মন্তব্য শিশুর মনের উপর বোঝা তৈরি করতে পারে। তাই শিশুর সামনে ঠান্ডা মাথায় কথা বলুন।

ভয়েস/আআ

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION