শনিবার, ২৭ Jul ২০২৪, ০৭:৩২ অপরাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

কক্সবাজার গৃহহীন ও ভূমিহীন মুক্ত-প্রধানমন্ত্রী

ভয়েস প্রতিবেদক:

পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে গৃহহীন ও ভূমিহীন মুক্ত ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর এ ঘোষণার মাধ্যমে গৃহহীন ও ভূমিহীন মুক্ত হলো কক্সবাজার।

মঙ্গলবার (১১ জুন) সকালে সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারের মাঝে আধা-পাকা ঘর বিতরণের ঘোষণার মাধ্যমে কক্সবাজারকে ঘোষণা করেন গৃহহীন ও ভূমিহীন মুক্ত জেলা।

এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজারের নবগঠিত ঈদগাঁও উপজেলার ভাদীতলার পূর্ব দরগাপাড়ার আশ্রয়ণ প্রকল্পে সুবিধাভোগীদের সাথে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে বলেন, ১৯৯৭ সালের ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত সেন্টমার্টিন দ্বীপে ৭০ টি পরিবারকে প্রথম ঘর করে দিই। সেখানে জমির অভাব থাকায় ব্যারাক হাউস করে প্রত্যেকের জন্য ঘরের ব্যবস্থা করেছিলাম এবং ল্যাট্রিনের ব্যবস্থা করেছিলাম।

এদিন কক্সবাজার জেলার নবগঠিত ঈদগাঁও উপজেলায় ১৪৬, সদর উপজেলা ৭৫ এবং মহেশখালী উপজেলায় ৪০ টিসহ মোট ২৬১ টি পরিবারের মাঝে দেয়া হয় মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার পাকা ঘর ও ২ শতক জমির চাবি-দলিল।

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, কক্সবাজার জেলার ৯টি উপজেলায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ৯২৫। আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ১ম, ২য়, ৩য়, ৪র্থ এবং ৫ম পর্যায়ে (১ম ধাপ) এ পর্যন্ত মোট ৪ হাজার ৬৬৪টি পরিবারের মধ্যে গৃহ নির্মাণ করে হস্তান্তর করা হয়েছে। এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে কক্সবাজার জেলার ৬টি উপজেলা চকরিয়া, পেকুয়া, রামু, উখিয়া, টেকনাফ ও কুতুবদিয়াকে ইতোমধ্যে ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

৫ম পর্যায়ের ২য় ধাপে কক্সবাজারের সদর, ঈদগাঁও এবং মহেশখালী উপজেলায় ২৬১টি গৃহ ও ভূমি হস্তান্তরের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলায় আর কোন গৃহহীন ও ভূমিহীন না থাকায় গৃহহীন ও ভূমিহীন মুক্ত ঘোষণা করা হয় কক্সবাজার জেলাকে।

ভয়েস/জেইউ।

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION