সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৯:১৮ পূর্বাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচার মামলায় পি কে হালদারের ২২ বছরের কারাদণ্ড

ভয়েস নিউজ ডেস্ক:

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের মামলায় এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদারকে ২২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অপরাধে ১০ বছর ও অর্থ পাচারের অপরাধে ১২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে পি কে হালদারকে। এছাড়া এই মামলার বাকি ১৩ আসামিকে আদালত ৭ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন।

রোববার (৮ অক্টোবর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। এর আগে, গত ৪ অক্টোবর উভয় পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম রায় ঘোষণার জন্য ৮ অক্টোবর দিন ধার্য করেন।

৭ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- পি কে হালদারের মা লীলাবতী হালদার, পূর্ণিমা রানি হালদার, উত্তম কুমার মিস্ত্রি, অমিতাভ অধিকারী, প্রীতিশ কুমার হালদার, রাজিব সোম, সুব্রত দাস, অনঙ্গ মোহন রায়, স্বপন কুমার মিস্ত্রি, অবন্তিকা বড়াল, শঙ্খ ব্যাপারী, সুকুমার মৃধা ও অনিন্দিতা মৃধা।

আসামিদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় ও অর্থপাচারের অভিযোগে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ গঠন করা হয়েছিল।

২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি পি কে হালদারের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী। তার বিরুদ্ধে ২৭৪ কোটি ৯১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৫৫ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ আনা হয়। তদন্ত শেষে ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে দুদক। এরপর ২০২২ সালের ৮ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। এ মামলায় ১০৬ সাক্ষীর মধ্যে ৯৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে।

ভয়েস/জেইউ।

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION