পরবর্তীতে এবিষয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আমিন আল পারতেজের উপস্থিতিতে উপজেলা পরিষদের সামনে ইউএনওসহ নৌকার প্রার্থী (আমি আবদুল মাবুদ) ভোটের ফলাফল নিয়ে কথা বলতে চাইলে কোন অভিযোগ থাকলে পরদিন নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দেয়ার পরামর্শ দিয়ে রাত বেশি হওয়ায় ঘুমানোর কথা বলে চলে যান।
আবদুল মামুদ বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নৌকা প্রতীক নিয়ে জামায়াত-বিএনপি অধ্যুষিত খুনিয়াপালং ইউনিয়নে আমার নিশ্চিত বিজয়কে প্রশাসনের সহযোগিতায় স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল হক ও বিএনপির ইউনিয়ন সভাপতি ফরিদুল আলম, গত ইউপি নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থী শাহেদুজ্জামান বাহাদুরসহ মিলে ছিনিয়ে নেয়। রামু উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সোহেল সরওয়ার কাজলের যোগসাজসে উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় আমাকে হারিয়ে দেয়া হয়েছে। তাই উক্ত ৬নং ওয়ার্ড ধোয়াপালং সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল, পুন: নির্বাচন ও খুনিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের ঘোষিত ফলাফল স্থগিতের জন্য সাংবাদিক ভাইদের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের নিকট দাবী করেন তিনি। একই সাথে বিষয়টি নিরপেক্ষ তদন্তের জন্যও দাবী জানানো হয়।
ভয়েস/আআ