শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:০৩ পূর্বাহ্ন
বলরাম দাশ অনুপম:
পাহাড় আর সাগরের কোল ঘেঁষে বানানো কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভের দুই পাশের প্রকৃতি সেজেছে অপরূপ সাজে। শোভা পাচ্ছে নানা রঙের বাহারী ফুলে। গাছে গাছে রং ছড়াচ্ছে কৃষ্ণচূড়া আর রাঁধাচূড়া। জারুল ও বাহারি নানা ফুল শোভা বাড়িয়েছে বহুগুন।
করোনা সংক্রমণ আতঙ্কে মানুষ ঘরে থাকায় প্রকৃতি সেজেছে নিজের মতো করে। মুখরিত দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত এখন জনশূন্য। ঢেউ গর্জন করে আছড়ে পড়ছে শূন্য বালিয়াড়িতে। আর মেরিন ড্রাইভ সড়কে প্রকৃতি সেজেছে নিজের মতো করে। একপাশে সবুজের সমারোহ নিয়ে উঁচু পাহাড়, আরেক পাশে উত্তাল সমুদ্র। দুই পাশের সারি সারি কৃষ্ণচূড়া ও রাঁধাচূড়া গাছে ফুটেছে বাহারি রঙের ফুল। মাঝে মাঝে জারুল ও নানা রঙের ফুল শোভা বাড়িয়েছে বহু গুণ। গাছে গাছে পাখির কলতান আর মৌমাছির গুঞ্জণ সৃষ্টি করেছে ভিন্ন পরিবেশ।করোনার আতঙ্কের মধ্যেও তাই প্রকৃতির রূপ দেখতে ছুটে আসছেন কেউ কেউ।
কক্সবাজারের তরুন সংবাকর্মী ও আলোকচিএী আরোজ ফারুক জানান-দীর্ঘদিন পর হলেও আপন মনে ডানা মেলেছে এখানকার প্রকৃতি। লকডাউন না হলে হয়তো এরুপ চিএ চোখে দেখতে পারতাম না। তবে দীর্ঘদিনের লকডাউনের কারনে কক্সবাজারের প্রকৃতি ফিরে পেয়েছে তার চিরাচরিত রুপ, মেরিন ড্রাইভ সড়ক এখন অপুর্ব নৈসর্গিক সৌন্দর্যে সেজেছে।
জনসমাগম না থাকায় এ সৌন্দর্য দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে যখন আবার পর্যটক আসা শুরু তখন যেনো এই প্রকৃতিকে বিরক্ত না করা হয় সেদিকে খেয়াল রাখা দরকার বলে মনে করছেন অনেকে। করোনকাল কেটে গেলে প্রকৃতির এই সৌন্দর্য বিমুহিত করবে পর্যটকদের এমনটাই আশা করছেন কক্সবাজারের সাধারণ মানুষ।
ভয়েস/ আআ