বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:৫১ অপরাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
টেকনাফে বসতঘর থেকে ৫ কোটি টাকার ইয়াবা নিয়ে রোহিঙ্গা নারীসহ গ্রেপ্তার ৩ চকরিয়ার সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নবী হোছাইন গ্রেপ্তার লোহাগাড়ায় মারছা বাসের চাপায় যুবক নিহত, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক অবরোধ তিস্তা মহাপরিকল্পনা এগোচ্ছে চীনের হাত ধরে , আসবে কারিগরি দল আমদানি-সরবরাহ বাড়ানো হয়েছে তারপরও বাজারে সমস্যা থাকছে: অর্থ উপদেষ্টা বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক সমান মর্যাদার অধিকারী, আমরা এক পরিবার মহেশখালীতে ৩ পুলিশ গুলিবিদ্ধের ঘটনার প্রধান আসামী গ্রেফতার সীমান্তে দুই মাসে ৮৮ কোটি ৯ লাখ ৬৪ হাজার ৪১২ টাকা মূল্যের মাদক উদ্ধার  এবার শাড়িতে রাঙিয়ে দিলেন রোজা টেকনাফে মাছ ধরার ট্রলারের আদলে ইয়াবা পাচারকালে আটক ২

অনুপ্রবেশকালে শিশুসহ ১৮ রোহিঙ্গা উদ্ধার

ভয়েস প্রতিবেদক, টেকনাফ:
মিয়ানমার থেকে টেকনাফের নাফ নদী দিয়ে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকালে শিশুসহ ১৮ জন রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় মানব পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচ দালালকে আটক করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ মে) রাত সাড়ে ১১টার দিকে টেকনাফ পৌরসভার নাইট্যংপাড়ার আমিন শরীফের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়েছে।

টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল হালিম গণমাধ্যামকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

উদ্ধার হওয়া রোহিঙ্গাদের মধ্যে ৭ জন শিশু, ৫ জন নারী ও ৬ জন পুরুষ রয়েছেন। তাদের সবার বাড়ি মিয়ানমারের মংডু শহরের বিভিন্ন গ্রামে বলে জানা যায়।

আটক দালালরা সবাই টেকনাফের বাসিন্দা। তারা হলেন—টেকনাফ সদর ইউনিয়নের বড়ইতলীর দ্বীন ইসলাম (২৫), একই এলাকার মোহাম্মদ ইউনুছ (২৬), পৌরসভার নাইট্যংপাড়ার মোহাম্মদ জাহিদ (৩০), মোহাম্মদ জামাল (৩৮) ও আমিন শরীফের স্ত্রী হাজেরা খাতুন (৫০)।

ওসি মো. আবদুল হালিম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে টেকনাফ পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের নাইট্যংপাড়ার বাসিন্দা আমিন শরীফের বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় ১৮ জন মিয়ানমারের নাগরিককে উদ্ধার করা হয়। তাদের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। সিদ্ধান্ত পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আপাতত তাদের পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে।

রোহিঙ্গা নাগরিকদের বরাত দিয়ে ওসি মো. আবদুল হালিম জানান, মিয়ানমার থেকে তারা চিকিৎসার জন্য নাফনদী দিয়ে নৌকায় করে অবৈধভাবে দালালের মাধ্যমে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছেন। এজন্য দালালকে মাথাপিছু হিসাবে মোটা অংকের টাকা দিতে হয়েছে। দালালরা অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার আগেই পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন তারা।

এর আগে, গত ৩ এপ্রিল রাত ১টার দিকে টেকনাফ উপজেলা সদর ইউনিয়নের নতুন পল্লানপাড়া পাহাড়ি গ্রামের মো. আরিফের একটি ঘর থেকে ১৫ জন শিশু, ৭ জন নারীসহ ২২ জন রোহিঙ্গা নাগরিককে উদ্ধার করা হয়। তারা সবাই উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা ছিলেন। তবে তারা ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পরিবার নিয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে এসে আশ্রয় নিয়েছিলেন। পরে তাদের কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ফেরত পাঠানো হয়েছিল।

ভয়েস/আআ

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION