বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:২৬ অপরাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
আবু সাঈদের মৃত্যু পুলিশের ছররা গুলিতে কক্সবাজারসহ চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত বাংলাদেশের নতুন সংস্কার এজেন্ডা বাস্তবায়নে সমর্থন অব্যাহত থাকবে:হোয়াইট হাউসের বিবৃতি খুনের মামলা পুনঃতদন্তের দাবি মিঠাছড়ির খুইল্ল্যা মিয়া ও তার পরিবারের ‘এই রূপ-যৌবন কত দিন থাকে?’ বৈরুতে ইসরায়েলি হামলা হিজবুল্লার ক্ষেপণাস্ত্র বিভাগের প্রধান নিহত ইউনূস-বাইডেনের বৈঠকের পর রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য বড় অনুদান ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে ড. ইউনূসের তিন প্রস্তাব স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিশ্বনবীর নির্দেশনা নতুন আসা রোহিঙ্গাদের কারণে সংকটের চাপ আরও বাড়ছে-উপদেষ্টা ফারুক

খুনের মামলা পুনঃতদন্তের দাবি মিঠাছড়ির খুইল্ল্যা মিয়া ও তার পরিবারের

ভয়েস প্রতিবেদক:

কক্সবাজারের রামু উপজেলার মিঠাছডি ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের জ্বিনের ঘোনা এলাকায় সৌদি প্রবাসী সুলতান আহমদ প্রকাশ খুইল্ল্যা মিয়া ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত হত্যা মামলা প্রত্যহার ও পুনরায় নিরপেক্ষ তদন্তের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ককসবাজার প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে খুইল্ল্যা মিয়া বলেন, প্রতিপক্ষ ইসমাইল গং এর সাথে তার জায়গা জমির বিরোধ রয়েছে। ইসমাইলের সাথে জমি দখলের ঘটনায় মোহাম্মদুল হক নামে এক ভাড়াটে সন্ত্রাসী রাতের আধারে অর্থাৎ রাত ৮ টার দিকে খুন হয়। এই খুনের খবরটি নবী হোছন নামে এক ডাকাত তা রাতের ৯ টার দিকে খুইল্ল্যা মিয়াকে মোবাইলে জানায়।
সে সময় ঘটনাস্থলে খুইল্লা মিয়া ছিলেননা।

এরপরেও উক্ত খুনের ঘটনায় নিহত মোহাম্মদুল হকের স্ত্রী ২০২০ সালে রামু থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দায়েরকৃত হত্যা মামলায় খুইল্ল্যা মিয়া সহ পরিবারের অপরাপর সদসদের আসামী করে ফাঁসিয়ে দেয়া হয়। এতে খুইল্লা মিয়া সহ তার ছেলে ও অপরাপর আসামীদের পুলিশ গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায়।

দীর্ঘ ৩ বছরের অধিক সময় কারাগারে থাকা অবস্থায় উচ্চাদালতের নির্দেশে জামিন লাভ করেন তারা। বর্তমানে মামলাটি বিচারাধীন। এই মামলার প্রতিপক্ষ ইসমাইল গং আওয়ামিলীগ সমর্থিত হওয়ায় এমপি সাইমুম সরওয়ার কমল, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান ও শ্রমিক লীগের নেতা জহির সিকদারের ক্ষমতা ব্যবহার করে নানা ভাবে হয়রানী করেছে। বাডীঘরে অগ্নিসংযোগ, গৃহপালিত গরু ছাগল লুটপাট, ও কয়েক হাজার বাগানের গাছ কেটে নিয়ে যাওয়া সহ প্রায় ৫ লাখ টাকার চাঁদাও আদায় করে। খুনের শিকার মোহাম্মদুল হকের সাথে খুইল্ল্যা মিয়ার সাথে জমি জমা সংক্রান্ত কোন বিরোধ নেই এবং টাকা পয়সারও কোন লেনদেন নেই। এঘটনায় তাঁকে সহ তার পরিবারের সদস্যদের জড়িত করা অমানবিক ও অন্যায় দাবী করে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন।

এছাড়া উক্ত মামলায় অনেকে মিথ্যা স্বাক্ষী দিয়েছে। স্বাক্ষীরা কেউ এলাকার নয়। তাই মিথ্যা স্বাক্ষী দেয়া ব্যাক্তিদের বাদ দিয়ে স্থানীয় স্বাক্ষী গ্রহন করলে খুনের আসল ঘটনা বের হয়ে আসবে বলে দাবী করেন খুইল্ল্যা মিয়া। এ ব্যাপরে আইন ও বিচার বিভাগের কাছে নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠন পূর্বক পুনরায় পুনরায় তদন্ত দাবী করেন খুইল্ল্যা মিয়া। এসময় এলাকাবাসী সহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন

ভয়েস/আআ

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION