শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫০ পূর্বাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
১০ কৃষক অপহরণ মামলার আসামি দেলোয়ার হোসেন দেলু গ্রেফতার নৌকা তল্লাশি করে ৩০ হাজার ইয়াবাসহ নৌকা জব্দ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে যা জানালেন প্রতিমন্ত্রী চট্টগ্রামের জব্বারের বলীখেলায় চ্যাম্পিয়ন বাঘা শরীফ দুর্নীতি: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে চুক্তি ১৪ লাখ টাকায়, ঢাবি শিক্ষার্থীসহ গ্রেপ্তার ৫ দুই মেধাবী শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে ঘিরে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ , অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা চুয়েট যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী দৌলতদিয়ায় শুটিং করাটা জীবনের বিচিত্র অভিজ্ঞতা আরও ৩ দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি কক্সবাজার থেকে বিজিপির ২৮৮ সদস্যকে মিয়ানমারে ফেরত

অনুপ্রবেশকালে শিশুসহ ১৮ রোহিঙ্গা উদ্ধার

ভয়েস প্রতিবেদক, টেকনাফ:
মিয়ানমার থেকে টেকনাফের নাফ নদী দিয়ে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকালে শিশুসহ ১৮ জন রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় মানব পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচ দালালকে আটক করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ মে) রাত সাড়ে ১১টার দিকে টেকনাফ পৌরসভার নাইট্যংপাড়ার আমিন শরীফের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়েছে।

টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল হালিম গণমাধ্যামকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

উদ্ধার হওয়া রোহিঙ্গাদের মধ্যে ৭ জন শিশু, ৫ জন নারী ও ৬ জন পুরুষ রয়েছেন। তাদের সবার বাড়ি মিয়ানমারের মংডু শহরের বিভিন্ন গ্রামে বলে জানা যায়।

আটক দালালরা সবাই টেকনাফের বাসিন্দা। তারা হলেন—টেকনাফ সদর ইউনিয়নের বড়ইতলীর দ্বীন ইসলাম (২৫), একই এলাকার মোহাম্মদ ইউনুছ (২৬), পৌরসভার নাইট্যংপাড়ার মোহাম্মদ জাহিদ (৩০), মোহাম্মদ জামাল (৩৮) ও আমিন শরীফের স্ত্রী হাজেরা খাতুন (৫০)।

ওসি মো. আবদুল হালিম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে টেকনাফ পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের নাইট্যংপাড়ার বাসিন্দা আমিন শরীফের বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় ১৮ জন মিয়ানমারের নাগরিককে উদ্ধার করা হয়। তাদের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। সিদ্ধান্ত পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আপাতত তাদের পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে।

রোহিঙ্গা নাগরিকদের বরাত দিয়ে ওসি মো. আবদুল হালিম জানান, মিয়ানমার থেকে তারা চিকিৎসার জন্য নাফনদী দিয়ে নৌকায় করে অবৈধভাবে দালালের মাধ্যমে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছেন। এজন্য দালালকে মাথাপিছু হিসাবে মোটা অংকের টাকা দিতে হয়েছে। দালালরা অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার আগেই পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন তারা।

এর আগে, গত ৩ এপ্রিল রাত ১টার দিকে টেকনাফ উপজেলা সদর ইউনিয়নের নতুন পল্লানপাড়া পাহাড়ি গ্রামের মো. আরিফের একটি ঘর থেকে ১৫ জন শিশু, ৭ জন নারীসহ ২২ জন রোহিঙ্গা নাগরিককে উদ্ধার করা হয়। তারা সবাই উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা ছিলেন। তবে তারা ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পরিবার নিয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে এসে আশ্রয় নিয়েছিলেন। পরে তাদের কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ফেরত পাঠানো হয়েছিল।

ভয়েস/আআ

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION