রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৩৪ অপরাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

বাংলা বর্ষবরণ ও ধর্মনিরপেক্ষতা

আহমেদ জাভেদ:
অর্ধশতাব্দী আগে বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হয় তখন ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর খুব জোর দেওয়া হয়েছিল এবং সেই অগ্রাধিকার নিয়ে তেমন কোনো মতবিরোধ ছিল না। এরই ফলে বাহাত্তরের সংবিধানের চারটি মূলনীতির একটি হিসেবে ধর্মনিরপেক্ষতা স্থান করে নেওয়াটা ছিল খুব স্বাভাবিক ও স্বতঃস্ফূর্ত ঘটনা। আমাদের জনপরিসরে সংবিধান নিয়ে আলোচনা কম। এর কিছুটা কারণ সম্ভবত আমাদের স্কুল-কলেজের পাঠ্যসূচিতে কোথাও সর্বজনীন বিষয় কিংবা ইতিহাস জানার অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সংবিধানকে জানতে হয় না। তাই আমাদের দেশে ভালো নাগরিক সৃষ্টির রূপরেখা ও প্রয়াসে বড় রকমের ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। ফলে, একজন ইতিহাস-বিযুক্ত দুর্বল চেতনার নাগরিক রাষ্ট্রের প্রতি তার দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে তেমন সচেতন হতে পারছে না।

বাংলাদেশের সংবিধান আমাদের আত্মজীবনীস্বরূপ। বাংলাদেশের সংবিধানের ক্ষেত্রেও এ-কথাটি সত্য। বাঙালি জাতিসত্তার উন্মেষের পথে মুক্তিযুদ্ধসহ সব ধরনের লড়াই-সংগ্রামের অভিজ্ঞতার নির্যাস হলো আমাদের সংবিধান। অর্থাৎ আমাদের ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতাসমূহ ও ভবিষ্যৎ আকাক্সক্ষার প্রতিফলন হয়েছে আমাদের সংবিধানে। এজন্যই বাংলাদেশের সংবিধান বাংলাদেশ রাষ্ট্রের আত্মজীবনী। তবে এটি বিস্তৃত নয়, সংক্ষিপ্ত। বাংলাদেশের সংবিধান বাংলা ভাষায় রচিত বিশ্বে প্রথম সংবিধান।

প্রথমে ব্রিটিশ ও পরে পাকিস্তানি উপনিবেশবিরোধী জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের ধারায় বাংলাদেশের জন্ম এই উপমহাদেশে একটি প্রগতিশীল ঘটনা। পাকিস্তান আমলে সাম্প্রদায়িক হিংসা ও হানাহানি, রবীন্দ্রনাথ নিষিদ্ধি, মেয়েদের টিপ নিষিদ্ধি থেকে শুরু করে ধর্মকে জনগণের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা ইত্যাদির বিরুদ্ধে লড়াই করার মধ্যে দিয়েই আমরা ধর্মনিরপেক্ষতার মৌলিক গুরুত্ব সামষ্টিকভাবে উপলব্ধি করেছিলাম। আর তাই আমাদের কাছে সে-সময়ে ধর্মনিরপেক্ষতা ছিল স্বাধীনতার অপর নাম। আমরা একইসঙ্গে এও উপলব্ধি করেছিলাম যে, আমাদের সমাজ-জীবনের গুণগত পরিবর্তনের জন্য ধর্মনিরপেক্ষতা একটি অপরিহার্য এবং প্রত্যেক নাগরিকের ব্যক্তি-স্বাধীনতা সম্প্রসারণ করতে পারে ধর্মনিরপেক্ষতার মূল্যবোধ। এই পটভূমির কারণেই বাংলাদেশের যে প্রথম সংবিধান রচিত হয় তাতে অনন্যসাধারণ চার মূলনীতির এক অপূর্ব সংশ্লেষ ঘটে। এ সংশ্লেষে পৌঁছতে বাংলাদেশের জনগণের এক দীর্ঘ সংগ্রামের ইতিহাস রয়েছে। ঐতিহাসিক এই সংগ্রামের মধ্য দিয়েই জনগণের চেতনা ক্রমান্বয়ে অগ্রসর হয়েছে ও রূপলাভ করেছে। ভাষা আন্দোলন থেকে এসেছে ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদী চেতনা; আইয়ুবের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করে আমরা পেয়েছি গণতান্ত্রিক চেতনা; ছয় দফা ও এগারো দফার আন্দোলনের মাধ্যমে ছাত্র ও শ্রমিকের গণঅভ্যুত্থান থেকে জন্ম নেয় বৈষম্যবিরোধী সামাজিক সমতার চেতনা। এ চেতনাগুলোকেই চার মূলনীতি হিসেবে সংবিধান প্রণয়ন কমিটি সার্থকতার সঙ্গে গ্রহণ করে। এই চার মূলনীতি হলো : জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা।

কিন্তু বাংলাদেশে এখন আমরা প্রতিনিয়তই ধর্মনিরপেক্ষতার মূল্যবোধের ওপর আঘাত দেখছি। সম্প্রতি রাজধানীর তেজগাঁও কলেজের শিক্ষককে টিপ পরায় হেনস্তা করেছে একজন পুলিশ কনস্টেবল। প্রথম আলোর শিরোনাম : ‘টিপ পরায় হেনস্তার অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি’ (৮ এপ্রিল)। ‘টিপ পরছোস কেন’ বলেই বাজে গালি দেন পুলিশের পোশাক পরা ব্যক্তি (২ এপ্রিল)। বিভিন্ন সময়ে আমরা দেখছি যে, ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর নানা মহল থেকে তীক্ষè আঘাত এসে পড়ছে : জনগণের করের টাকায় বেতনভুক্ত পুলিশ, নানা ধরনের ধর্মীয় সংকীর্ণ গোষ্ঠী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্য ইত্যাদি। এসবের ফলে মনে হতে পারে বাংলাদেশের সমাজে ও সংস্কৃতিতে সর্বজনীন সামাজিক মূল্যবোধের কাঠামোটি দুর্বল। আর এই দুর্বলতার কারণে আমাদের সমাজের নাগরিকদের মধ্যে সামাজিক চুক্তি বেশ দুর্বল তার প্রমাণ আছে প্রচুর। টিপকা-টি রাষ্ট্রের বেতনভুক্ত কর্মচারীর একজন শিক্ষকের অধিকারের প্রতি অসম্মানের প্রমাণই শুধু নয়, পুলিশ সদস্যটি নিজেও উল্টোপথে মোটরসাইকেল চালিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছেন যে দুটি কাজই প্রচলিত আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

সমাজ যেহেতু কোনো একরৈখিক বিষয় নয়, সমাজের ভেতর সারা বছর ধরে যা কিছু পঙ্কিলতা ও কালিমা লেপন করে তার বিরুদ্ধে প্রতি বছর প্রতীকী প্রতিরোধে অন্তত দুটি উল্লেখযোগ্য বড় ঘটনা দেখতে পাই। দুটোই পহেলা বৈশাখে অনুষ্ঠিত হয়: একটি হলো ছায়ানটের রমনার বটমূলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান ও দ্বিতীয়টি হলো মঙ্গল শোভাযাত্রা। ছায়ানটের বাংলা বর্ষবরণের গান আমাদের হৃদয়কে আন্দোলিত করে। আমাদের সমাজে সংগীতের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি সুখকর না হলেও রমনা বটমূলে হাজার কণ্ঠে অসাম্প্রদায়িক শুভর অকুণ্ঠ আহ্বান সেসব অশুভ দৃষ্টিভঙ্গির বিরুদ্ধে শুভশক্তির এক তাৎপর্যপূর্ণ জয়ধ্বনি। একইভাবে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের মঙ্গল শোভাযাত্রা ধর্মনিরপেক্ষতার মূল্যবোধের ওপর আঘাতের বিরুদ্ধে এক প্রবল প্রতিরোধ।

সমাজে ধর্মনিরপেক্ষতার শক্তিশালী প্রতিষ্ঠা ব্যক্তিগতভাবে ধর্মীয় বিশ্বাস ও ধর্ম পালনের অবাধ স্বাধীনতাকে হস্তক্ষেপ করে না। ধর্মনিরপেক্ষতা হলো রাষ্ট্র কোনো ধর্মকেই বিশেষ কোনো সুবিধা কিংবা আনুকূল্য করবে না। মুক্তিযুদ্ধ-পূর্ব সময়ের চব্বিশ বছরের অভিজ্ঞতায় আমরা পাকিস্তান রাষ্ট্রকে যেভাবে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ধর্মকে ব্যবহার করে জনগণের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করতে দেখেছিলাম মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর বাংলাদেশে তার কোনোরূপ পুনরাবৃত্তি হোক তা আমরা চাইনি। মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমাদের চিন্তা-চেতনার যে নবায়ন হয় তা বঙ্গবন্ধু যতদিন বেঁচে ছিলেন ততদিন তা রাষ্ট্রের সহায়তা পায়। অর্থাৎ রাষ্ট্রে ধর্মের কোনো রাজনৈতিক ব্যবহার থাকবে না এই ছিল আমাদের ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থ। পাকিস্তান আমলে পাকিস্তানি সামরিক শাসকরা ‘অতি আত্মবিশ্বাসী’ ছিলেন মানুষের মৌলিক বোধের (জাতিসত্তার বোধ, ধর্মনিরপেক্ষতা) ধ্বংস করতে। কিন্তু পরিহাসের বিষয় সেগুলো ধ্বংস করার বদলে তারা নিজেরাই নিশ্চিহ্ন হয়েছে। পেশিশক্তি দিয়ে কখনো মানুষের বোধের ঐক্যকে ধ্বংস করা যায় না এ শিক্ষা তারা আমাদের কাছ থেকেই পেয়েছে। পঁচাত্তরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পরে বাংলাদেশ যখন পরাজিত ‘পাকিস্তান’-এর পথে হাঁটতে শুরু করে তখন সবচেয়ে বড় আঘাত হানে বাহাত্তরের সংবিধানের চার মূলনীতির ওপর। বিশেষ করে ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর প্রচ- আক্রমণ করে দখলদার সামরিক সরকারগুলো। একইভাবে দুর্ভাগ্যজনক হলো পরবর্তী তিন দশক ধরেও বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক মেরুকরণের কারণে ধর্মনিরপেক্ষতার সমূহ ক্ষতি হয়েছে। ধর্মনিরপেক্ষতা হলো মতাদর্শ, এটি বড় মৌলিক বিষয়। রাজনৈতিক দল মতাদর্শ গ্রহণ করে, কিন্তু মতাদর্শের চেয়ে রাজনৈতিক দল কিছুতেই বড় নয়। কিন্তু আমরা বাংলাদেশে বিগত তিন দশকের বেশি অভিজ্ঞতায় উল্টোটি ঘটতে দেখি। আওয়ামী লিগের বিরোধিতা করতে অন্যরা ধর্মনিরপেক্ষতার মতো মৌলিক মতাদর্শকে বিসর্জন দিয়েছে। তারা একবারও ভবছেন না যে, ধর্মনিরপেক্ষতা মৌলিক বিষয়, এর কোনো বিকল্প নেই। তারা একবারও লক্ষ করছেন না যে, পার্শ¦বর্তী দেশ ভারতে বর্তমান ক্ষমতাসীন দল ধর্মনিরপেক্ষ মতাদর্শ বিসর্জন দিয়ে, রাষ্ট্রীয়ভাবে একটি বিশেষ ধর্মকে আনুকূল্য করে নাগরিকদের মৌলিক অধিকারকে প্রতিনিয়ত লঙ্ঘন করছে, যেটি সমাজে ভয়াবহ বিশৃঙ্খলার জন্ম দিয়েছে, ফলে রাষ্ট্রটির সঙ্গে জনগণের অমোচনীয় বিচ্ছিন্নতা তৈরি হয়েছে। অধ্যাপক অমর্ত্য সেন এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন : ‘ধর্মীয় ভাবধারায় ভারতের মতো সংকীর্ণতা বাংলাদেশে নেই।’ (দৈনিক সমকাল, ২৯ অক্টোবর ২০১৯)।

পহেলা বৈশাখে মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রস্তুতি ও প্রতিপাদ্য নিয়ে চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন একটি সাক্ষাৎকার দেন (৫ এপ্রিল, প্রথম আলো)। অধ্যাপক হোসেনের ভাষায়: ‘‘… আমরা এবার মূল প্রতিপাদ্য করেছি ‘নির্মল করো মঙ্গল করো মলিন মর্ম মুছায়ে।’ …যা কিছু আমাদের জীবনকে মলিন করে দিয়েছে, সেগুলো মুছে যাক এবং আমাদের আমাদের জীবন নির্মল ও মঙ্গলময় হয়ে উঠুক। মূলত আমাদের লোকশিল্পের উপাদান, বিশেষ করে শিশুদের খেলনা ও পুতুল এগুলোকে আমরা বড় করি। দুটি কারণে এগুলো আমাদের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, আমাদের লোকশিল্পকে সংরক্ষণ করা দরকার; দ্বিতীয়ত, লোকশিল্পের মধ্যে কোনগুলো ধর্মনিরপেক্ষ বা সবার জন্য, সেগুলোকে চিহ্নিত করে বড় করে তুলে ধরা দরকার। একটা ধর্মনিরপেক্ষ জায়গা থেকে সাংস্কৃতিক ঐক্যের কথা চিন্তা করলে আমাদের ধর্মনিরপেক্ষ সাংস্কৃতিক উপাদানগুলো বের করা দরকার। শিশুদের খেলনা, পুতুল এগুলোর ক্ষেত্রে ধর্ম-সমাজের কোনো বিভাজন নেই। এগুলো সবার জন্য। এগুলো আমরা বড় করে করি।’’ ধর্মনিরপেক্ষতার মৌলিক দাবিকে সমাজে আরও বেগবান করতে অধ্যাপক হোসেনের আলোচনা সঠিক দিকনির্দেশনা দেয়। গৌতম বুদ্ধ তার সুত্ত-নিপাত-এ ছোট ও দুর্বলের পক্ষে জোরালো অবস্থানের আমাদের নৈতিক কর্তব্যদায়ের কথা খুব সুন্দর একটি উপমা দিয়ে তুলে ধরেছেন। অধ্যাপক অমর্ত্য সেন বিষয়টিকে ব্যাখ্যা করেছেন এভাবে : ‘‘বুদ্ধ শিশুসন্তানের প্রতি মায়ের দায়িত্বের উপমা দিয়ে [বলেছেন] শিশুর প্রতি মায়ের যে দায়িত্ব, সেটা এ জন্য নয় যে, তিনি তাকে জন্ম দিয়েছেন (এই বিশেষ যুক্তির মধ্যে সেই সংযোগের কথা আনা হয়নি অন্যত্র এ বিষয়ে আলোচনার অবকাশ আছে); দায়িত্বটা এই জন্য যে, মা এমন কাজ করে শিশুর জীবনকে প্রভাবিত করতে পারেন, শিশু নিজে যা করে উঠতে পারে না। এখানে এমন যুক্তি ভাবা হচ্ছে না যে, পারস্পরিক সহযোগিতা থেকে সুবিধা পাওয়া যায় বলে মা শিশুকে সাহায্য করবেন। এখানে যে ভাবনা কাজ করছে তা হলো এই স্বীকৃতি যে, ক্ষমতার অসমানতার কারণে মা এমন কিছু করতে পারেন, যা শিশুর জীবনে বিরাট পরিবর্তন আনতে পারে, কিন্তু শিশু নিজে নিজে সেই কাজ করতে পারে না। এক্ষেত্রে মাকে তার কর্তব্যদায় (বাস্তব বা কল্পিত) বোঝার জন্য কোনো পারস্পরিক সুবিধা চাইতে হয় না বা কোনো কল্পিত চুক্তির অন্বেষণ করতে হয় না। গৌতম বুদ্ধ এই কথাটিই বলতে চেয়েছিলেন।’’

আমাদের সমাজটি বড্ড বেশি ক্ষমতাকেন্দ্রিক ও শ্রেণিবিভক্ত। সাংস্কৃতিক উপাদনগুলোর ভেতর দুর্বল ও অপেক্ষাকৃত উপেক্ষিত কিন্তু মৌলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানকে সবার সামনে বড় করে নিয়ে আসা আমাদের সংস্কৃতিতে প্রায় হারিয়ে যাওয়া নৈতিক কর্তব্যদায়কে ফিরিয়ে আনতে শক্তিশালী ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ^াস। আমাদের সংস্কৃতিতে মঙ্গল শোভাযাত্রা ও ছায়ানটের বর্ষবরণের উদ্যোগটি অব্যাহত থাকুক ও প্রতিনিয়ত আমাদের চেতনার নবায়ন ঘটুক এই প্রত্যাশা করি। জয় বাংলা।লেখক

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক। সভাপতি বাংলার পাঠশালা ফাউন্ডেশেন

ronieleo@gmail.com

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION