বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ১০:১৭ অপরাহ্ন
ভয়েস প্রতিবেদক, উখিয়া:
উখিয়া উপজেলার আশ্রয় শিবিরে ‘পূর্ব বিরোধের জেরে’ প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে এক রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক পুলিশ সুপার খন্দকার ফজলে রাব্বী জানান, শনিবার রাত ৯ টায় উখিয়া উপজেলার জামতলী ১৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি-ব্লকে এ ঘটনা ঘটেছে।
নিহত বাদশা মিয়া (৩৮) একই ক্যাম্পের সিরাজুল মিয়ার ছেলে
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়দের বরাতে খন্দকার ফজলে রাব্বী বলেন, গত কয়েক মাস ধরে বাদশা মিয়ার সঙ্গে একই ক্যাম্পের প্রতিবেশ এক রোহিঙ্গার মধ্যে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে তাদের মধ্যে সম্প্রতি বাক-বিতন্ডতার ঘটনাও ঘটে। শনিবার রাতে বসত ঘরের বাইরে বাদশা মিয়া স্থানীয়দের সাথে আড্ডা দিচ্ছিল। এক পর্যায়ে অজ্ঞাত ৪/৫ জন সন্ত্রাসী ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার ( বাদশা মিয়া ) উপর হামলে পড়ে। এতে হামলাকারিরা তার তলপেটে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয়রা বাদশা মিয়াকে উদ্ধার করে কুকুপালংস্থ এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন বলে জানান এপিবিএন এর উপ-অধিনায়ক।
খন্দকার ফজলে রাব্বী জানান, প্রাথমিকভাবে পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় এ খুনের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করলেও প্রকৃত কারণ জানা যায়নি। তারপরও ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
উখিয়া উপজেলার আশ্রয় শিবিরে ‘পূর্ব বিরোধের জেরে’ প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে এক রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক পুলিশ সুপার খন্দকার ফজলে রাব্বী জানান, শনিবার রাত ৯ টায় উখিয়া উপজেলার জামতলী ১৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি-ব্লকে এ ঘটনা ঘটেছে।
নিহত বাদশা মিয়া (৩৮) একই ক্যাম্পের সিরাজুল মিয়ার ছেলে
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়দের বরাতে খন্দকার ফজলে রাব্বী বলেন, গত কয়েক মাস ধরে বাদশা মিয়ার সঙ্গে একই ক্যাম্পের প্রতিবেশ এক রোহিঙ্গার মধ্যে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে তাদের মধ্যে সম্প্রতি বাক-বিতন্ডতার ঘটনাও ঘটে। শনিবার রাতে বসত ঘরের বাইরে বাদশা মিয়া স্থানীয়দের সাথে আড্ডা দিচ্ছিল। এক পর্যায়ে অজ্ঞাত ৪/৫ জন সন্ত্রাসী ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার ( বাদশা মিয়া ) উপর হামলে পড়ে। এতে হামলাকারিরা তার তলপেটে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয়রা বাদশা মিয়াকে উদ্ধার করে কুকুপালংস্থ এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন বলে জানান এপিবিএন এর উপ-অধিনায়ক।
খন্দকার ফজলে রাব্বী জানান, প্রাথমিকভাবে পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় এ খুনের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করলেও প্রকৃত কারণ জানা যায়নি। তারপরও ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
ভয়েস/আআ