শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৩৭ পূর্বাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

আমার ছেলে হচ্ছে ভালোবাসার বড় নিদর্শন

শাকিব বুবলী, ফাইল ছবি

বিনোদন ডেস্ক:

ঢাকাই সিনেমার শীর্ষ নায়ক শাকিব খানের সন্তানের মা চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী। যদিও এই দম্পতির মধ্যেকার সম্পর্ক এখন খুব একটা ভালো নয়। তাদের বিচ্ছেদ হয়েছে কি না, এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্যে পাওয়া না গেলেও বিভিন্ন সময় একে অন্যেকে নিয়ে ‘হেয়’ করেই মন্তব্য করেছেন। যা থেকে দু’জনের সম্পর্কের ‘রসায়ন’ কেমন সেটা স্পষ্ট ভক্তদের কাছে।

তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শাকিব খানকে নিয়ে ইতিবাচক মন্তব্যই করতে দেখা গেল বুবলীকে। কিছুদিন আগে পশ্চিমবঙ্গের সিনেমা ‘ফ্ল্যাশব্যাক’-এর শুটিংয়ে গিয়ে সেখানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে শাকিব খানের বেশ প্রশংসা করেন বুবলী। এবার বাংলাদেশে এসেও শাকিবকে নিয়ে ইতিবাচক কথা বললেনে এই নায়িকা।

সম্প্রতি নারী দিবস উপলক্ষে একটি র‌্যাম্প শোতে হাঁটেন তিনি। সেখানেই একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকরে বুবলী বলেন, ‘ভালোবাসা দিবসে ছেলে শেহজাদকে নিয়ে তাজমহলে গিয়েছিলাম। সেখানে যাওয়ার অনুভূতি একদমই অন্যরকম ছিল। কারণ প্রথমে বীরের বাবার সঙ্গে এই জায়গাটাতে গিয়েছিলাম। সেটাই ছিল আমার প্রথমবারের মতো যাওয়া। আর এবার গেলাম ছেলেকে নিয়ে। তাই অন্যরকম একটু আবেগ কাজ করছিল।’

ওই সাক্ষাৎকারে ছেলে বীর প্রসঙ্গে বুবলী বলেন, ‘শুটিংয়ের ব্যস্ততার মাঝে আমি যখনই একটু সময় পাই, তখন ছেলে বীরকে নিয়ে বাইরে বেরিয়ে পড়ি। আমার ভালোবাসার যে বড় নিদর্শন, সেটি আমার ছেলে। সোশ্যালে দর্শকদের ভালোবাসা থেকে ছেলের ছবি-ভিডিও শেয়ার করি। কারণ তারা জানতে চান, ছেলে কী করছে, কীভাবে সময় কাটাচ্ছে। আর বীর যখন আমার সঙ্গে থাকে, তখন সেই ভালোবাসার নির্দশন নিয়ে থাকি আমি। ওই সময় বিশেষ কিছুর প্রয়োজন হয় না আমার।’

প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ২০ জুলাই বিয়ে করেন শাকিব-বুবলী। বিয়ের ঠিক দুই বছরের মাথায় পুত্র সন্তানের জন্ম দেন অভিনেত্রী। যার নাম রাখা হয় শেহজাদ খান বীর।

ভয়েস/জেইউ।

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION