বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৫১ পূর্বাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
খালেদা জিয়াকে চৌদ্দগ্রামে নাশকতা মামলা থেকে অব্যাহতি ১৮ হাজার অবৈধ অভিবাসীকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরিয়ে নিচ্ছে ভারত বাংলাদেশ ও ইউএনএইচসিআর রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে একসাথে কাজ করবে ফলাফল জালিয়াতি:চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সাবেক সচিব নারায়ন চন্দ্র নাথসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা টেকনাফে পাচারকারীর ফেলে যাওয়া বস্তায় পাওয়া গেল সাড়ে ৪ লাখ পিস ইয়াবা পেকুয়ায় হরিণাফাঁড়ী এলাকায় টপসয়েল কাটা বন্ধে অভিযানে হামলাচেষ্টা ফারিনের ‘ঠিকানা’ ১০ মিলিয়নে বিশ্বকাপের দৌড়ে উইন্ডিজকে হারিয়ে টিকে থাকল বাংলাদেশ বাণিজ্যকে আমরা রাজনীতির সাথে মিলাচ্ছি না:খাদ্য উপদেষ্টা বেড়েছে চোরের উপদ্রব, আতঙ্কে দিন কাটে মানুষের

ইসবগুলের এই উপকারিতা জানতেন?

লাইফস্টাইল ডেস্ক:
ইসবগুল সাধারণত পেট পরিষ্কার করার জন্য খাওয়া হয়। কিন্তু উপকারী এই দানা আরও অনেকভাবে শরীরকে সুস্থ রাখতে কাজ করে, সেকথা কি জানতেন? ইসবগুলকে বলা হয় প্রাকৃতিক ওষুধ, যা দ্রুত পেট পরিষ্কার করতে কাজ করে। এখানেই শেষ নয়, এটি যদি আপনি গরম পানিতে গুলিয়ে খান তবে চমকে যাওয়ার মতো উপকার পাবেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই পানীয় আপনার শরীর থেকে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল দূর করতে কাজ করবে।

ইসবগুলের পুষ্টিগুণ

ইসবগুল তো খান, এতে কতটা পুষ্টিগুণ থাকে তা জানেন তো? এক টেবিল চামচ ইসবগুলে ৫৩% ক্যালোরি, ১৫ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ১৫ গ্রাম শর্করা, ৩০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.৯ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায়। সেইসঙ্গে এতে থাকে না কোনো ফ্যাটও। তাই ইসবগুল খেলে শরীরে কোনো ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে না।

ইসবগুল উপকারী বলেই যে অনেকটা খেতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। দিনে ১ টেবিল চামচ করে দিনে ৩ বার খেলেই যথেষ্ট। তবে ঠান্ডা পানির বদলে খেতে হবে গরম পানিতে গুলে। কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য রাতে ইসবগুল খেতে পারেন। তবে প্রথমদিকে দিনে তিনবার না খেয়ে একবার, এরপর দুইবার এভাবে আস্তে আস্তে দিনে তিনবার এটি খাওয়া শুরু করতে পারেন। তাহলে এটি শরীরে ভালোভাবে কাজ করতে পারবে।

কোলেস্টেরল সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। তার মধ্যে একটি হলো উপকারী কোলেস্টেরল এবং অপরটি ক্ষতিকর কোলেস্টেরল। ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে না রাখা গেলে ঘটতে পারে বিপদ। আমরা যখন ইসবগুল খাই তখন আমাদের অন্ত্রে একটি পাতলা স্তর তৈরি হয়, যে কারণে আমাদের শরীর ক্ষতিকর কোলেস্টেরল শোষণ করতে পারে না। ফলস্বরূপ ক্ষতিকর কোলেস্টেরল মলের সঙ্গে বের হয়ে যায়।

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, যারা কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ খান তাদের থেকে যারা নিয়মিত ইসবগুল খান তাদের শরীর থেকে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল বেশি কমেছে। নিয়মিত ওষুধ খাওয়া রোগীদের শরীরে ৮.৭ শতাংশ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমেছে, অপরদিকে ইসবগুল খাওয়ার ফলস্বরূপ ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে দেখো গেছে ৯.৭ শতাংশ।

ভয়েস/আআ

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION